পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

आनन श्नि-टशहज -আহা, কি যে বলেন!! না, সন্দেশ দটােই খেয়ে ফেলান, পায়ে পড়ি। ও ফেলতে পারবেন না। -কুসমে, তোর জন্যে না রেখে খেতে পারি কিছ মা ? ওটা তোর জন্যে রেখে দিলাম। কুসম লক্ষজায় চুপ করিয়া রহিল। হাজারি আসন হইতে উঠিয়া পড়িলে बळ्ळ-ान उत्रान्, माँफुान । ^e, তাহার পর সামনে দরজা পর্যন্তয়াচুমিষ্ট্ৰয়া দিতে আসিয়া বলিল— আমারও রালি গাছা রইল তোলা আপনার জন্যে, বাবাঠাকুর। যখন দরকার হয়, মেয়ের কাছ থেকে নেবেন। কিন্তু। সেদিন হোটেলে ফিরিয়া হাজারি দেখিল, প্রায় পনেরো সেরা কি আধ BDO D BBDDB BD BB D DD DDBBDB --ব্যাপার কি! এত লাচির ময়দা কে খাইবে? BB D BBB BBDB BB DDDDD DDD BB DDDYSDBDD ঠাকুর, তোমার রান্না যা রাঁধবার আগে সেরে নাও-তারপর এই লাচিগলো। ভেজে ফেলতে হবে। আচাষি-পাড়ার মহাদেব ঘোষালের বাড়ীতে খাবার যাবে, তারা অডার দিয়ে গেছে সাড়ে ন’টার মধ্যে চাই, বৰঝলে ? হাজারি ঠাকুর অবাক হইয়া বলিল-সাড়ে ন’টার মধ্যে ওই আধ মণ ময়দা ভেজে পাঠিয়ে দেবো, আবার হোটেলের রান্না রাঁধবো! কি যে বল পদ্মদিদি, তা কি ক’রে হবে? রতন ঠাকুরকে বল না লাচি ভেজে দিক, আমি হোটেলের রান্না রাঁধবো। পদ্ম ঝি চোখ রাঙ্গাইয়া ছাড়া কথা বলে না। সে গরম হইয়া ঝঙ্কার DD DDBDYDDBD DDBDB D DBBDB BBDBD BDBB BB DBS BD মুহাশয়ের হারুম। আমায় যা বলে গেছেন তোমায় বল্লাম, তিনি বড়বাজারে বেরিয়ে গেলেন--আসতে রাত হবে। এখন তোমার মজি-করো আর না করো। অর্থাৎ না করিয়া উপায় নাই। কিন্তু ইহাদের এই অবিচারে হাজারির চোখে প্রায় জল আসিল। নিছক অবিচার ছাড়া ইহা অন্য কিছু নহে। রতন ঠাকুরকে দিয়া ইহারা সাধারণ রান্না অনায়াসেই করাইতে পারিত, কিন্তু