পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*:টের রেল-বাজারে বেচু চক্কত্তির হােটেল যে রাণাঘাটের আদি ও অকৃষ্টিম হিন্দী-হোটেল এ-কথা হোটেলের সামনে বড় বড় অক্ষরে লেখা না ঋকিলেও অনেকেই জানে। কয়েক বছরের মধ্যে রাণাঘাট রেল-বাজারের প্লািসন্ডব রকমের উন্নতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হোটেলটির অবস্থা ফিরিয়া স্নায় {। আজ দশ বৎসরের মধ্যে হােটেলের পাকা বাড়ী হইয়াছে, চারজন ষ্ট্র নয়-বামনে রান্না করিতে করতে হিমসিম খাইয়া যায়, এমন খন্দেরের বেচু চক্কত্তি (বয়স পঞ্চাশের ওপর, না-ফসা না-কালো দোহারা চেহারা, ধ্ৰু কাঁচা-পাকা চুল) হোটেলের সামনের ঘরে একটা তক্তাপোশে কাঠের ঐকৈার ওপর কন্যায়ের ভর দিয়া বসিয়া আছে। বেলা দশটা। বনগাঁ দুল্ল ট্রেন এইমাত্র আসিয়া দাঁড়াইয়াছে। কিছ, কিছ, প্যাসেঞ্জার বাহিরের ঠু দুইজন লোক বস্তৃতায় ভুলিয়া পাশের ষদ বািড়য্যের হােটেলের স্বল্প সাদর আমন্ত্রণ উপেক্ষা করিয়া বেচু চক্কত্তির হােটেলেই ঢাকিল।

-এই যে, বোঁচকা এখানে রােখন। দাঁড়ান বাবা, টিকিট নিতে হবে। i ক্লাসে খাবেন ? ফাট ক্লাস না সেকেন ক্লাস-ফান্ট ক্লাসে गिान' ८नरक्न झाप्न उिन आाना

এ হোটেলের নিয়ম, পয়সা দিয়া বেচু চক্কত্তির নিকট হইতে টিকিট টকরা সাদা কাগজে-নম্বর ও শ্রেণী লেখা) কিনিয়া ভিতরে যাইতে