say आनम' श्न्मि-टशटछैश গিয়া হাজারি লক্ষ্য করিল-বাসনের ঘরের মধ্যে অত আলো কেন ? ঘরিয়া আসিয়া দেখিল বাসনের ঘরের দরজা খোলা। ঘরের মধ্যে কেহই নাই। মতি চাকরেরও সাড়া শৰদ নাই কোনদিকে। এরকম তো কখনো হয় না। এমন সময় যদ বাঁড়িয্যের হোটেলের চাকর নিমাই গয়ালাপাড়া হইতে চায়ের দািধ লইয়া ফিরিতেছে দেখা গেল-যদ বাঁড়িয্যের হোটেলে একটা চায়ের সন্টলও আছে-খব। সকাল হইতেই সেখানে চা বিক্রী সারা হয়। হাজারির ডাকে নিমাই আসিল। দজনে ঘরের মধ্যে ঝাকিয়া দেখিল “মতি চাকর খাবার ঘরে শইয়া দিব্যি নাক ডাকাইয়া ঘামাইতেছে। উভয়ের ডাকে মতি ধড়মড় করিয়া উঠিল। शङ्ज्ञ दर्शाव्काळ-भाऊ, फ्रान् ८थाळ्ना एका ? মতি বলিল-তা তো আমি জানি নে ! তুমি রাত্তিরে ছিলে কোথায় ? দোর খািললে কে ? তিনজনে ঘরের মধ্যে আসিয়া এদিক ওদিক দেখিল। হঠাৎ মতি বলিয়া উঠিল-হাজারি দা, সবনাশ! থালা বাসন কোথায় গেল ? একখনও टुङा हुझथछि ८न ! -न कि ! তিনজনে মিলিয়া তন্ন তন্ন করিয়া খাজিয়াও কোনো ঘরেই বাসনের “সন্ধান পাওয়া গেল না। নিমাই বলিল-চায়ের দািধটা দিয়ে আসি হাজারি ‘দা, বাসন সব চক্ষাদান দিয়েচে কে। তোমাদের কতাকে ডেকে নিয়ে এসো। ইতিমধ্যে রতন ঠাকুর আসিল। সে-ই গিয়া বেচু চক্কত্তিকে ডাকিয়া আনিল। পদ্ম ঝিও আসিল। চুরি হইয়া গিয়াছে শনিয়া পাশের হোটেল হইতে যদ বাঁড়িয্যে আসিলেন, বাজারের লোকজন জড়ো হইল-থানায় খবর দিতে তখনি এ, এস, আই নেপাল বাব ও দজন কনস্টেবল আসিল। হৈ হৈ বাধিয়া গেল। বেচু চক্কত্তি মাথায় হাত দিয়া ততক্ষণ বসিয়া পড়িয়াছেন, প্রায় ষাট সত্তর টাকার থালা বাসন চুরি গিয়াছে। বেচু চক্কত্তি বললেন-হাজারি রাত্তিরে কোথায় ছিলে ?
