পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* इन्का-टिशदृष्ण もf念 ভবো না। কত পয়সা রোজগার করলাম জীবনে হাজারি-দা-এক পয়সা তা দাঁড়াল না। সৎকাজে দােপয়সা খরচ হোক। হাজারি বলিল-মতিকে তাহ’লে ভাত দিয়ে এস-সে। অন্য ঘরে কাথায় আছে । রতন বলিল-মতিকে তোমার সন্দেহ হয় ? --না বোধ হয়। ও যদি চুরি করবে তো অমন নিশ্চিন্দি হয়ে ঘমোতে পারে নাক ডাকিয়ে ? আর ও সেরকম লোক নয়। রতন ভাতের থালা লইয়া চলিয়া গেল। আরও পাঁচ-ছদিন হাজারি ও মতি হাজতে আটক থাকিল। পলিশ হ, চেন্টা করিয়াও ইহাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রমাণ সংগ্রহ করিতে পারিল fা-সতরাং চুরির চাজ-শীট, দেওয়া সম্পভব হইল না। ছ’দিনের দিন দ’জনেই খালাস পাইল। মতি বলিল-হাজারি দা, এখন কোথায় যাওয়া যায় ? হোটেলে কি মামাদের আর নেবো ? হাজারিও জানে হোটেলে তাহদের চাকরী গিয়াছে। কিন্তু সেখানে DBBS DDD DDDSSYTBB uDB BD BDBD DDBD DuDBD DBB ইবে । বেলা তিনটা । এখন হোটেলে গেলে কতামশায় থাকিবেন নাতিরাং হাজারি সন্ধ্যার পরে হোটেলে যাইবে ঠিক করিল। কতদিন চাণীর ফিরে যায় নাই-রাধাবল্লভতলায় গিয়া ঠাকুরকে প্রণাম করিয়া সে আপন মনে ণেীর ধারে গিয়া বসিল । কিছুক্ষণ নদীর ধারে বসিয়া হাজারির মনে পড়িল, সে এত বেলা পর্যন্ত্ব কিছু খায় নাই। রতন হাজতে রোজ ভাত দিয়া যাইত, আজ দাদিন আর আসে নাই।-কেন আসে নাই কে জানে, হয়তো পশ্চিম জানিতে পারিয়া ধারণা করিয়া দিয়াছে-কিবা হয়তো তাহদের ভাত আনিয়া দেওয়ার অপরাধে তাহারও চাকরী গিয়াছে। একটা পয়সা নাই হাতে যে কিছ কিনিয়া খায়। হাজাতের ভাত