পাতা:আদায়ের ইতিহাস - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইতিহাস SS মোটেই নয়, আর দশজনের মত মানুষের সুখ দুঃখ মানুষটাকে বিচলিত করে না বলিয়া তার অভিমান হইয়াছে, তার প্রতিকারহীন অভিমানের জ্বালাকে মনে হইতেছে বিরাগ। “মনটা ভাল নেই, মণীশাদা ।” “মন ভাল নেই ? সে কি কথা ! মন খারাপ করেছ কেন ?” “আমি করিনি। ব্যাপারটা শুনুন--” মণীশ শুনিয়া যায়। আর শুনিতে শুনিতে তার মুখ। গম্ভীর হওয়ার বদলে যেমন ছিল তেমনি থাকে, হাসি হাসি ভাবটুকু পর্যন্ত মিলাইয়া যায় না। দেখিয়া ত্রিষ্টপের ভাল-না-লাগা অথবা অভিমান উথলিয়া উঠিতে থাকে। কথা শেষ করিয়া ঝাঁঝালো সুরে সে তাই জিজ্ঞাসা করিল, “হাসবার কি হ’ল ?” মণীশ বলিল, “হাসি নি। চাকরী করতে চাওনা বলছি, বড় কিছু করতে চাও। কি করবে সেটা এখনও ঠিক করে নি। তা যতদিন সেটা ঠিক করতে পারছি না, ততদিন চাকরীটি করলে হত না ? কিছু পয়সা জমাতে পারলে বড় কিছু আরম্ভ করতে একটু সুবিধা হবে ।” “কিছুদিন চাকরী করলে যদি—” “ও ভাবে যদির কথা ভাবলে কিছু হয় না। তিষ্ট । প্ল্যান করবার সময়ে সমস্ত যদির হিসাব ধরতে হয়—যদি এরকম হয়, তবে এই ব্যবস্থা করতে হবে, যদি ওরকম হয়, তবে ও রকম ব্যবস্থা করতে হবে ; ব্যাস, সেইখানে যদির শেষ । যদি এ রকম না হয়ে ও BBBS DBDBDS DDBB BOKBB LDDLDBDDD BB BBD DDD S SDBDS কিছুদিন চাকরী করে, সময়মত চাকরীটা ছাড়বার ক্ষমতা যদি তোমার না থাকে, তাতেই তো প্রমাণ হয়ে যাবে-বড় কিছু করবার ক্ষমতা তোমার নেই। চাকরী করে যাওয়াটাই তখন সব 65श डांकन क्षद (डांभद्धि °F ।”