পাতা:আদায়ের ইতিহাস - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VOO আদায়ের রাজকন্যা ও রাজকুমারের মিলনে রূপকথার শেষ জানিয়াও কাহিনীর মাঝখানে কুমারের বিপদের পর বিপদ ঘটার সময়ে অসহায় ক্ষোভে কাতর হওয়া চলে। নিজের মনের রূপকথায় নিজের এখনকার দুরবস্থায় ত্রিষ্টপ অনায়াসে উদ্বিগ্ন হইতে পারিয়াছে। বেতনের সমস্ত টাকাই ত্রিষ্টুপ বাপের হাতে তুলিয়া দেয়, অবিনাশ পঞ্চাশ টাকা রাখিয়া তাকে পচিশ টাকা ফেরত দেন । এটা প্রায় নিয়ম দাড়াইয়া গিয়াছে। ত্রিষ্টুপের মনটা খুঁতখুঁত করে। হাত-খরচের জন্য অবিনাশ তাকে পচিশ টাকা সঙ্গে সঙ্গে ফিরাইয়া দিবেন, কিন্তু সে জানে ওই টাকাটা কাটিয়া রাখিয়া বাকি বেতনটা সে যদি অবিনাশের হাতে দেয়, একটু তিনি ক্ষুন্ন হইবেন। টাকার পরিমাণের জন্য নয়, তার দরকার আছে জানিলে সব টাকাই তিনি অনায়াসে ফিরাইয়া দিবেন, সন্দেহ নাই ; কিন্তু প্রথমে তার টাকাগুলি তার হাতে তুলিয়া দেওয়া চাই। মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের এই ধরণের তুচ্ছ খুঁতগুলি চিরদিন খ্রিষ্টপকে পীড়া দেয়। টাকা পয়সা সম্পর্কে আর একটা পীড়াদায়ক অভিজ্ঞতা ত্রিষ্টুপ সঞ্চয় করিয়াছে। চাকরী পাওয়ার পর রমেশ বার তিনেক তার কাছে টাকা ধার করিয়াছে। সাহায্য নয়,-ঋণ, পরে শোধ করিবে। শেষবার সে যখন কুড়িটি টাকা ঋণ চাহিল, ত্রিষ্টুপের হাতে একেবারেই টাকা ছিল না। ‘বাবার কাছ থেকে চেয়ে দিচ্ছি।” SBDBD S S BDDDS SBBBB S S SLLSiBDDBBS S DBD S DBD DDD किg छाछे ।' “বাবা তো জিজ্ঞাসা করবেন কি জন্য টাকা চাই ? ? ‘বলে তোমার নিজে দরকার। নয় তো বলে কোন বন্ধু DS L0LLLYSS DBDDDBD DDD DB DS SBB DB D DBDBBBB १इgद '