পাতা:আনবারশোহেলি.djvu/১৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩• । আনবারশোহেলি । প্রতি দৃষ্টি করিয়া কহিতে লাগিলেন যে বোদ্ধা ব্যক্তি যদি অপ্রকাশ থাকে তবে তাছার বুদ্ধি তীক্ষতার দ্বার। গুণ অপ্রকাশ কদাচ থাকে না, যেমন প্রজুলিত অগ্নির তেজ তৎকারির মানসে তাছ। নুন হয় না । অtশক্ত হইয়া প্রেমী হয় যেই জন । কপাল দেখিয়া তার চিনে সর্ব্বজন ।। দমনক এই বাক্যে সন্তোষ হইয়। বোধ করি লেক যে আমার গুণ বুঝি পশু-র জর হৃদগত হইয়াছে, পরে নান; প্রকার উপদেশ বাক্য কহিতে লাগিল ষে তাবৎ ভূত্য দিগের কর্ত্তব্য এই যে রাজারদিগের যখন যে কর্ম্ম উপস্থিত হয় তাহ। বুদ্ধি দ্বার। সদসৎ বিবেচন। পূর্ব্বক ভূপতির নিকট নিবেদন করিবেক আর উপদেশের রীতি কখন ত্যাগ করিবেক না এরূপ হইলে নরপতি আপন ভূত্যদিগের বাক্য মনোনীত করিয়া আর যাহার যে রূপ বৃদ্ধি ও মনোযোগ এবং আত্মীয়ত। তাহা পরীক্ষা করণ পূর্বক তদুর লভ্য গ্রহণ করিয়। যথাযোগ্য স্থানে তাহাদিগকে নিযুক্ত করেন যেহেতুক যখন কোন বীজ মৃত্তিকার নীচে স্থিত হয় তখন তাহার প্রতিপালনে কেহ চেষ্টিত থাকে না, আর সেই বীজঅস্কুরিত হইলে এ অমুক বৃক্ষ ও লভ্য দায়ক বোধ করিয়া প্রতিপালন দ্বারা তাছা হইতে লভ্য প্রাপ্ত হয়েন, বিস্তর কথনের তাৎপর্য এই যে রাজাদিগকে নীতিজ্ঞ করা আর জ্ঞানবান ব্যক্তি দিগের মধ্যে যাহাকে