তবে বাচ্চা যুদ্ধে জয়ী হতে পারতেন না। বৃটিশ কি অন্য কোনও সরকার (সঠিক কথা বলতে কেহই প্রস্তুত ছিলেন না) বিদেশী লোককে পূর্ব হতেই রেখে ছিলেন যুদ্ধ করতে। বিদেশী লোক বাচ্চাকে সর্বদিক দিয়ে সাহায্য করার জন্য বাচ্চ বিজয়ী হতে পেরেছিলেন। আবার যখন নাদির সাহ বিদেশ হতে এসে কাবুল আক্রমণ
এই লেখায় এই অংশে একটি চিত্র থাকা উচিৎ। যদি আপনি তা দিতে পারেন, তবে, দয়া করে সাহায্য:চিত্র দেখুন। |
করেছিলেন তখনও বিদেশী সৈন্য নাদির সাহকে সাহায্য করেছিলেন—এই তথ্য সর্বজন জ্ঞাত। বিদেশী সৈন্য বলতে বৃটিশ অথবা রূশ সৈন্য নয়।—ভারতীয় মুফতি সৈন্য। সেই সময়ে চীনাদের সাসনড়ে এবং অন্যান্য স্থানে ভারতীয় মুফতি সৈন্যের বেশ প্রসার ছিল।
বাচ্চা-ই-সাক্কোর কাহিনী শ্রবণ করে মন্দিরে আসতে হল, কারণ সন্ধ্যার পর আর প্রধান মন্ত্রীর বাড়ী যাওয়া চলে না এবং এত শীতের মাঝে পথে চলাও সমীচীন নয়। আসামাই মন্দিরে ফিরে গিয়ে পূজারীকে সেদিনকার বিপদের কথা বলতে পূজারী খুসি এবং আশ্চর্যান্বিত হয়ে বললেন “প্রাণটা তাহলে রক্ষা পেল