T ১৩৭ ] হৈমন্তিক ধান্য বা তাহার তণ্ডুল ভক্ষণ করিবেক এইরূপ, বচনের তাৎপর্য্য নহে বলিয়াই সেইরূপ ব্যবহারও নাই , হবিষ্যান্নে হৈমন্তিক ধানবিধায়ক এই হুৈমম্ভিকং সিডাস্বিন্নং ধান্যং মুদগাস্তিল যব ইত্যাদি । অম্বিগ্ন শুক্লবর্ণ হুৈমম্ভিক ধান্ত এবং মুদ্রগ, তিল, যব প্রভৃতি ছবিষ্যtল্প । বচনে যেরূপ হৈমন্তিক ধান্যের তণ্ডুল পাক করিয়া ভক্ষণ করাই শাস্ত্র ও ব্যবহার সংঙ্গত, সাংস্কৃষ্টিক ন্যায় অনুসারে বামনপুরাণীয় ৰচনে পঙ্ক অন্নরূপ অর্থ গ্রহণ করা এবং তদনুসারে আচরণ করাই শাস্ত্রসঙ্গত ও যুক্তিযুক্ত। তবে হবিষ্যান্ন হৈমন্তিক ধান্যের সহিত বিশেষ এই যে হৈমন্তিক ধান্যে আমান্ন ও পঙ্কান্ন উভয় ভোজনেই হবিষ্যান্ন ভোজন সিদ্ধি হইবেক কিন্তু বিষ্ণুনৈবেদ্যে অন্যান্য ভুরি ভুরি বচনে অমান্ন দানের ভূয়োভূয়ঃ নিষেধ আছে বলিয়া এবং বামনপুরাণবচনে সংস্কৃত এই বিশ্লেষণ পদ সাহচর্ষ্যে শাল্লি ও ব্রীহি শব্দে তত্তদ্ধান্যের আমান্ন না বুঝাইয়া কেবল পঙ্কান্ন মাত্র বুঝাইবেক। ফলতঃ “হবিষ সংস্কৃত যে চ ” এই বচনস্থিতৃ শালি ও ত্রীহি শব্দে যেমন তত্তদ্ধান্যের আমান্ন বুঝাইতে পারে সেই রূপই পঙ্কান্নও বুঝাইতে পারে, কিন্তু জামান্ননিষেধক অন্যান্য বচমের সহিত•একবাক্যত করিলে পঙ্কান্ন ব্যতীত কখনই জামান্নবাচক বলা যাইতে পাৱে না। কিঞ্চ “ছবিষ সংস্কৃত য়ে চ ” এই বচনে সংস্কার পদে পাকরূপ সংস্কার অর্থী প্রকৃত অর্থ বলিয়া প্রতীতি হইতেছে, সংস্কর্তা চোপহুর্ত্ত । ইঙrifর গুrল সংস্কার পদে,পাকরূপ অর্থই প্রসিদ্ধ সর্ব্ব இத்
