[ S8సి ] আমতণ্ডুলের দান বিহিত হইতেছে। স্কন্ধপুরাণ বামনপুরাণ কালিকাপুরাণ প্রভৃতিতে সামান্যাকারে এক বারেই স্পষ্ট, নিষেধ আছে, অন্যান্য স্থল বিশেস বা সময় বিশেষ ধরিয়া বিশেষ বিধি আছে সুতরাং ঐ স্থল বিশেষ বা কাল বিশেষ ব্যতিরিক্ত স্থলে আমতণ্ডুল দানের সম্পূর্ণ নিষেধ খাটিবেক । ঐ বিষয়ে সকল বচনের ঐক্য ও অবিরোধ করিতে হইলে এইরূপ মীমাংসা করাই সর্ব্বাংশে সঙ্গত ও বিচারসিদ্ধ বোধ হইতেছে । w Pi আর প্রতিবাদী মহাশয়দিগের মধ্যে কেহ কেহ “যুবতীস্তনবৎ কৃত্বা ক্ষালিতং শালিতণ্ডুলং। কণপরিত্ব তু নৈবেদ্যং বিষ্ণবে তন্নিবেদয়েৎ ॥” ক্ষলিত শালিতগুলের দ্বার যুবতীন্তনাকার নৈবেছ করিয়া বিষ্ণুকে নিবেদন করিবেক । এই অমূলক অপ্রামাণিক বচনকে নিজপ্রমাণ স্থলে উদ্ধৃত করিয়াছেন । কাব্য ও ন্যার শাস্ত্র ব্যবসায়ী মহোদয়েরাই বোধ করি ইহাকে অভিধাশক্তি বিরউ করিয়া ব্যঞ্জনবৃত্তি বলে ও অনুমান প্রমাণ বলে প্রামাণিক বোধ করির থাকিবেন। অনুমান করিবার পূর্ব্বে একবার সেই প্রপঞ্চসার গ্রন্থ খানি প্রত্যক্ষ করা উচিত ছিল। অথবা ষে রাজসভাসদ মহাশয়েরা ঐ বচনকে অমূলক বুলিয়া অপ্রামাণিক বোধে নিজ গ্রন্থে-ধরেন নাই, তাহদের নিকট পরামর্শ ও যুক্তি লওয়া উচিত ছিল, এবং উপদেশ লওয়া কর্ত্তব্য ছিল। প্রতিবাদী মহাশয়েরা যে আগমজুত্ত্ববিলাস ও তন্ত্রস্টারকারের লিখিত মীমাংসার উপর নির্ভর করিয়া এই অধর্ম্মযুদ্ধে
