বিষ্ণুমন্ত্রদীক্ষিত ব্যক্তিরই যে বিষ্ণুপূজাদি বিষয়ক অধিকার, তদ্বিষয়ে প্রতিবাদী মহাশয়দিগের বিতগু সংক্রান্ত শেষ পরিচ্ছেদ । এক্ষণে প্রতিবাদী মহাশয়দের মধ্যে কেহ কেহ লিখিয়া ছেম ষে “কেবল বিষ্ণুমন্ত্রে দীক্ষিত হইয়া বিষ্ণুর সহচর বোধে মুক্তকচ্ছ অস্বচ্ছ স্বভাব ভাববিরছিত ভণ্ড ভাবুককে বৈষ্ণব বলা যায় না । স্কণ্ঠে বহুল তুলসীমাল্য ধারণ ও নাসাথে তিলকলেপন পূর্ব্বক কলে কৌশলে সাধুপ্রকৃতি সদ্বংশীয় মহোদয় মহাশয়দিগকে ব্যঙ্গ করতঃ সাধুদিগের অবলম্বিত বিশুদ্ধ পথে কণ্টকাপণ করিয়া পরছিংসা পরদ্বেষ পরধমহরণ প্রভৃতি কুক্রিয়ায় আসক্ত ছইলেই বৈষ্ণব হয় না। ছন্তে মান বর্ণে সুরঞ্জিত সুগঠিত মনোহর মাল্যধার (বুলি ) ধারণ করিয়া দিবানিশি কেবল পরের সর্বস্বাপহরণের চেষ্টা করিয়া বেড়াইলেই কেবল বৈষ্ণব ছয় মা এবং কৃষ্ণমন্ত্রে দীক্ষিত হইয়া আপনাকে জহাম্মান্য বোধ করতঃ স্বেস্টদেবের অনুকরণ করণাভিলাষে বৃন্দাবনের মধুরলীলা লিশেষের সম্পাদম করিতে পারিলেই বৈষ্ণব ছয় না । আহা ! গোস্বামী মহাশয় ,ধর্ম্মশাস্ত্রের কি মনোহর ধর্ম্মই উদ্ভাৱন করিয়াছেন!!! ঘাছার চিরকাল আপনাদগের দুরভিসন্ধি সিদ্ধ করিয়া আসিতেছে, পরকীয় রমণীর সতস্বরত্ব স্বরণ করিতেছে এবং চতুর্ষাবলে সরলস্বভাৰ অমায়িক লোকদিগকে বঞ্চনা করিয়া জগছাদিগের সর্ব্বস্ব অপহরণ করিতেছে। তাছাৱা বিষ্ণুমন্ত্রে দক্ষিত বলিয়। অনায়াসে নারায়ণের পূজায় অধিকাৰী হুইবে । অতএব প্রভুে ! ধন্য আপনার শাস্ত্রীয় বুদ্ধি। ধন্য আপনার সাছস !!! বিদ্বন্ধগুলীৰিভূধিষ্ঠ পশুিভমণ্ডিত এই প্রকাণ্ড" রাজধানীতে জাপমি কি সাহসে এই অসার মীমাংস প্রচার কঞ্জিলেম” &