[ ২৫৯ ] ধাতুলকনণপরিণয় সর্ব্বতোভাবে নিষিদ্ধ হইয়াছে ; এজমা, ঐ শিষ্টাচার প্রত্যক্ষসিদ্ধস্কৃত্তিবিরুদ্ধ। প্রত্যক্ষসিদ্ধস্মৃতিবিরুদ্ধ শিষ্টাচার অনুমানসিদ্ধস্কৃতিম্বারা প্রমাণ বলিয়া প্রতিপন্থ ও পরিগৃহীত হইতে পারে না। অতএব মাতুলকন্যাপরিণয়বিষয়ক শিষ্টাচারের প্রামাণ্য নাই । সেই রূপ এডদেশীয় কতকগুলি লোকের যদৃচ্ছাপ্ররক্ত আমততুলনৈবেদ্য দিয়া দেবপূজা করা শিষ্টাচার বটে, কিন্তু উহ প্রত্যক্ষসিদ্ধস্মৃতিবিরুদ্ধ, সুতরাং উহা অবিগীত শিষ্টাচারশব্দবাচ্য অথবা ধর্ম্মবিষয়ে প্রমাণ বলিয়া প্রবর্তিত ও পরিগৃহীত হওয়া উচিত নহে। দেখ পূর্বকালীন মহাপুরুষগণের আচারমাত্রই অবিগীতশিষ্টাচার বলির পরিগণিত ও ধর্ম্ম বিষয়ে প্রমাণ বলিয়া পরিগৃহীত হইলে, কন্যাগমন, গুরুপত্নীহরণ, মাতুলকম্যাপরিণয়, পাঁচ জনের একত্রীবিবাহ প্রভৃতি ব্যবহার প্রচলিত হইতে পরিবেক । অতএব বেদরত্ব স্কৃতিরত্ব শিরোমণি প্রভূতি মহাশয়ের অবলম্বিত ‘অস্বর্ম্যং লোকবিদ্বিষ্টং ধর্ম্মমপ্যাচরেন্ন ছি’ এই বচন অবিগীতশিষ্টাচারধারা যদৃচ্ছাপ্রবৃত্ত আমতণ্ডুলনৈবেদ্য ব্যবহার শাস্ত্রসম্মত বলিয়া কোনও মতে প্রতিপন্ন হইতেছে মা । যদি উহা অপেক্ষ বলবত্তর প্রমাণান্তর মা থাকে, তাহ হইলে তাহাজের চিরসিদ্ধান্ত অত্নান্ত হইতেছে না। শাস্ত্রীয় প্রবলতর প্রমাণপরম্পরাম্বারা স্বীয় সিদ্ধান্তের সমর্থন করা সর্ব্বতোভাবে উচিত ছিল। লোকে কেবল তাহদের বাক্যের উপর নির্ভর করিয়া ও কেবল তাদের সমাজের শিষ্টাচার দর্শন করিয়া, প্রমাণান্তরনিরপেক্ষ হইয়া, ঈদৃশ স্থলে অদীs
