[ (c૧ ] অক্ষতশব্দে যব বুঝাইবেক ‘ উছাতে যব দ্বার ছোম করিবেক এবং যব দ্বারা বিষ্ণুর সম্যক অৰ্চনা করিবেক ’ ব্রহ্মপুরাণীয় এই বচনে যব দ্বারা বিষ্ণুপূজার বিধান আছে, সুতরাং আগম যবগল্প দেয়ায় কোনও দোষ নাই, এইরূপ সর্ব্বত্র অণমান্ননিষেধবচনে জামামশব্দে অমিতগুলই বুৰাইবেক । আরবে সকল বচনে অমান্ন প্রদানের বিধি আছে সে সকল বচন తాత్వి ব্যতিরিক্ত আমান্নবিষয়ক বা বিষ্ণুব্যতিবিক্ত অন্যদেবতার পূজাবিষয়ক বলিয়া মীমাংসা করিলেই সকল সামগুস্ত হইবেক ॥ জীমদ্ভাগবতের একাদশস্কন্ধে তৃতীয় অধ্যায়ের ৫৩ অঙ্কিত । * গন্ধ পুষ্পসমূহ অক্ষভ মাল ধূপ দীপ ও নৈবেছ স্বার। যথাবিধি অঙ্গদেবতাসস্থিত হরির পূজা করিয়৷ স্তৰোচারণপূর্ব্বক প্রণাম করিবেক ” এই শ্লোকে অক্ষত্ত দ্বার। স্থরিপূজার বিধান দেখিয়া কোনও দ্বৈধভাবের সম্ভাবন নাই যেহেতু “ অক্ষতের ব্যবহারতিলকরচনাস্থলে পূজা বিষয়ে নছে * এই ব্যাখ্যা দ্বারণ প্রধরস্বামী অক্ষতের ( অতিপতঙুলের , তিলকাঙ্গবিষয়ভাৱ স্পষ্ট বিধান কহিয়াছেন এবং অক্ষত দ্বার। পূজামিষেধের প্রমাণস্থলে “অক্ষত দ্বারা বিষ্ণুর এবং কেতকী দ্বার। শিবের পূজা কৱিৰেক ন৷ ” এই বচন উদ্ধৃত করিয়াছেন। গন্ধ মালের সহিত অক্ষত্তপদ বিন্যস্ত থাকায় তিলকবিষয়ে ঐ অক্ষতের ব্যবস্থার বলিয়। সিদ্ধান্ত করাই যুক্তিসঙ্গত ৷ নৈবেদ্যবিষয়ে উছার ব্যবহার করা অভিপ্রেভ হইলে ধুপ প্রভৃতি উপচারের মধ্যে পঠিত হইত। যখন সেইরূপ পাঠ নাই তখন উছ পূজার অঙ্গ মছে । বস্তুতঃ অক্ষতপদে ঐ স্থলে অমৃষ্ট কিম্ব অস্থপস্থত অর্থ করিয়া আকৃশব্দের বিশেষণ বলিয়া, মীমাংয়া করিলে কোনও বিরোধের আশঙ্কাই থাকে ন। ক্রমম্বন্দর্ভে জীবগোস্বামী এবং সারার্থদর্শিনীতে খিলখি চক্রবর্তী ঐ রূপ ব্যাখ্যা কৱিয় উছাই প্রতিপন্ন করিয়াছেন । “যে ভাবে প্রস্তুত করিয়t অtছাঁর করিতে পার। ষায় সেই ৰূপ ভাবে প্রস্তুত করিয়াই দ্রব্যসামগ্রী সকল দেবত প্রভৃতিকে অপর্ণ 雛 شیوه
