পাতা:আমার জীবন.djvu/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমার জীবন ు ఆ లి. আমাদের সেকালেতে মেয়েছেলেদের লেখাপড়া শিক্ষা করা নিয়ম ছিল না। সেকালের লোকের বলিত “এ আবার কি ? মেয়েছেলে লেখাপড়া করিতেছে ? মেয়েছেলে লেখাপড়া করা বড় দোষ । মেয়েছেলে লেখা শিখিলে সর্বনাশ হয়, মেয়েছেলের কাগজ কলম হাতে করিতে নাই ।” এই প্রকার নিয়ম সর্বত্রই চলিত ছিল । এখন জগদীশ্বর সব বিষয়েই নূতন নিয়ম সৃষ্টি করিয়াছেন, এখনকার নিয়ম দেখিয়া আমি বড় সন্তোষ হইয়াছি । এখনকার মেয়েদের কোন বিষয়ে, কষ্ট নাই, এখনকার জন্ত অতি উত্তম নিয়ম স্বষ্টি করিয়াছেন । এখন যাহার একটি কন্যাসস্তান জন্মিয়াছে, তাহার পিতামাতা সেই মেয়েটিকে পরম যত্নে শিক্ষা দিয়া থাকেন। আমি দেখিয়া বড় সন্তোষ হই, বেশ হইয়াছে । আমাদের সেকালে মেয়েছেলের লেখাপড়ার নিয়ম ছিল না, আমি লেখাপড় কিছু জানি না । লেখাপড়ার কি মাহাত্ম্য তাহাও জানি না, আমাদের লেখাপড়ার কাজ তো কিছু ছিল না, সংসারে কাজ যাহা তাহাই করিতাম । আমি এতকাল যে সংসারে ছিলাম এখনও সেই সংসারে আছি । সে সংসারটি বড় মন্দ নহে, ঐ বাটতে মদনগোপাল বিগ্রহ স্থাপিত রহিয়াছেন, তাহার অল্পব্যঞ্জন ভোগ হইয়া থাকে, অতিথি অভ্যাগঙের গমনাগমনও এক প্রকার মন্দ নহে । আমার শাশুড়ী ঠাকুরাণী ছিলেন, তাহার সাপ্লিকের পীড়া ছিল, তিনি চক্ষে দেখিতে পাইতেন না । এই দুই বিগ্রহ সেবা করা আমার সর্বোপরি শিরোধার্য । আমার দেবর ভাণ্ডর কেহ ছিল না । আমিই একমাত্র ছিলাম, আমার তিনটি ননদ ছিল। সে সময় তাহারা তাহাদের নিজ বাটতে থাকিতেন । ঐ বাটীতে চাকর-চাকরাণী বিশ-পচিশ জন আছে, তাহাদিগকে ছুই বেলা ভাত পাক করিয়া দিতে হয়। আমাদের সেকালে ব্রাহ্মণে পাক করার প্রথা ছিল না । যত লোককে খাইতে দিতে হইৰে, সব পাক বাটীর মধ্যে করিতে হইবে । এই প্রকার जकल काळजग्न निब्रभ हिल, आर्भि dी निब्रभभछहे नय कोज कब्रिडांभ ।