পাতা:আমার জীবন.djvu/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S 39 जांबांग्न खैौरान অযোধ্যায় রাজা হইয়াছিলে । তোমার মনে যাহা আছে তাহা তৎক্ষণাৎ সম্পন্ন হয়। সেই রামচন্দ্র যাত্রার পালাটি সমাধা করিয়া পরে তুমি তোমার সেই রাজরাজেশ্বর রামচন্দ্র সাজটি পরিত্যাগ করিয়া হাত পা ধুইয়া তুমি আবার অধিকারী মহাশয় হইয়া তোমার সংসারস্বাত্রার আসরে আসিয়া দাড়াইয়াছ । হে অধিকারী মহাশয়, তোমার সে রামযাত্রার পালার নাম হইয়াছে রাম অবতার। সপ্তকাণ্ড রামায়ণ লিখিয়া বাল্মীকি মুনি ঐ স্বাম নামটি দিয়া জগৎ উদ্ধার করিয়াছেন। সেই রাম নামে কত গুণ । হেলায় যদি কেহ মুখে একবার ঐ রাম নামটি বলে, মৃত্যুকালে রাম বলিয়া ডাকে, তাহার শমন ভয় থাকে না । একবার রাম নাম বলিলে কোটি জন্মের পাপ বিনাশ হইয়া যায় । রাম নাম গুণের আর নাহি পারাপার । যে নামে আনন্দ হয় হৈল দিগম্বর ॥ চতুমুখ ব্রহ্মা যাকে সদা করে ধ্যান । ষে নাম নারদ মুনি বীণায় করে গান ॥ ७मकांग्लआ ब्रछब्षों সংসারযাত্রা রক্ষ হে পুণ্ডরীকাক্ষ রাক্ষসের রিপু। নরসিংহরূপে বধ হিরণ্যকশিপু। নম প্রভু রামচন্দ্র রাজীব লোচন । বামেতে জানকী দেবী দক্ষিণে লক্ষ্মণ ॥ দয়ার সাগর দীন দয়াময় নাম । রঘুকুলোম্ভব নব দূর্বাদল খাম। না জানি ভকতি স্তুতি আমি নারী ছায়। তৰ গুণ বর্শিবার কি শক্তি আমার ॥ তুমি হে দেবের দেব, দেৰ মায়ায়ণ । তুমি ন তুমি বিষ্ণু ভূমি পঞ্চানন।