পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-শিক্ষা (প্রথম খণ্ড) - অমৃতলাল গুপ্ত কবিভূষণ.pdf/৩৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S80 আয়ুৰ্বেদ-শিক্ষা। ও বল-ক্ষয় হইলে, তাহাকে পরিত্যাগ করিবে ; কিন্তু রোগী সবল এবং পরিপুষ্ট থাকিলে, উল্লিখিত তিন, ছয় বা একাদশ লক্ষণাক্রান্ত হইলেও, তাহাকে চিকিৎসা করিবে । অধিক ভোজী অথচ ক্ষয়প্রাপ্ত, অতিসারাক্রান্ত এবং মুঙ্ক ( অণ্ডকোষ) ও উদরে শোথ যুক্ত যক্ষ্মারোগীকে পরিত্যাগ করিবে । যে যক্ষ্মারোগীর চক্ষু শুক্লবর্ণ ও অন্ন ভোজনে বিদ্বেষজন্মে এবং যে রোগী উদ্ধশ্বাসে পীড়িত ও কষ্টসহকারে পুনঃপুনঃ প্রস্রাব করে, সেই সকল যক্ষ্মারোগী বিনষ্ট হয়। যক্ষ্মা রোগীর সহস্র দিন অতীত হইলে, ঐ যক্ষ্মরোগ সাধ্য। সর্ব্বদা জ্বরবিহীন, বলবান, বমন ও বিরোচনাদি ক্রিয়া সহিষ্ণু, লোভ , সংবরণ সমর্থ, দীপ্তাগ্নি ও অকৃশ ব্যক্তিকে চিকিৎসা করিবে অর্থাৎ ঐ সকল बJकि (द्ध[१ों नांक्ष7 । রাজযক্ষমারোগ-চিকিৎসা-বিধি । যক্ষ্মৗ, ক্ষয় এবং শোষ ইহাদের ধান্বর্থের প্রভেদ থাকিলেও আয়ুর্ব্বেদ-শাস্ত্রে ঐ তিনটী শব্দ একই রোগার্থ-বাচক । এই ত্রিবিধ শব্দের একই অর্থ শাস্ত্রকারগণ নির্ণয় করিয়াছেন। বিবিধ কারণে রসাদি ধাতুর যথাক্রমে শোষণ বশতঃ ইহাকে শোষ কহে অর্থাৎ রস ধাতুর পথ রুদ্ধ হইলে, তৎপরবত্তী ধাতুBBBB SBBDD S DBBDDS DDDS BDS DDSDB D DuB DDDBDDDD BBBBBDBB শুষ্ক হইতে থাকে ; এবং রতিক্রিয়াসক্ত ব্যক্তির ধাতুক্ষয়বশতঃ পূৰ্ববর্ত্ত ধাতুসকল প্রতিলোম ভাবে ক্রমশঃ ক্ষয় পাইতে থাকে ও মানব শরীর ক্রমশঃ শুষ্ক হয়, ইহাকে ক্ষয় কহে । ফলতঃ রসাদি ধাতুর অনুলোম ভাবে ক্ষয় এবং শুক্র ও মজ্জা প্রভৃতির প্রতিলোম ভাবে ক্ষয়, এই উভয় কারণেই ক্ষয় অর্থাৎ যক্ষ্মারোগ উৎপন্ন হয়। ব্যব।ায় শোষের লক্ষণ পূর্ব্বে যাহা উক্ত হইয়াছে, তাহা শুক্র ও মজ্জা প্রভৃতি ধাতুর প্রতিলোম ক্ষয়বশতঃ উৎপন্ন হয়। জরাশোষ, অধিবশেষ ও শোকজশোষ প্রভৃতি রোগে ধাতুসমূহের ক্ষয় হয়, ব্যায়ামশোষ ও উরঃক্ষতরোগের লক্ষণ প্রায়শঃ তুল্য দৃষ্ট হইয়া থাকে, উরুঃক্ষিতরোগে ফুসফুসে ক্ষত হওয়ায় বুক্ত বা পুযাদি কাসের সহিত নিৰ্গত হয়, ব্যায়াম