অতীসার-চিকিৎসা । Noy পথ্যের উপর নির্ভর করা যাইতে পারে। রক্তাতিসারের পুরাতন অবস্থায় কেবল আমি সংযুক্ত সরক্ত মল নিৰ্গত হইলে, জীরকাদিমোদক, বৃহৎ জীৱকান্দিমোদক বা বৃহৎ পীযুষবল্পীরস প্রভৃতি সেবনেও যথেষ্ট উপকার পাওয়া যায়। রক্তাঙ্গীসারের সকল্যাবস্থায় লঘুপাক দ্রব্য অর্থাৎ যাহাতে পিত্ত প্রকুপিত না হয়, তাদৃশ। পথ্য ব্যবস্থা করা উচিত এবং তীক্ষু রৌদ্র, ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম প্রভৃতি পরিত্যাগের উপদেশ প্রদান একান্ত কর্ত্তব্য । প্রবাহিকারোগের প্রথমাবস্থায় ধারক ঔষধ প্রয়োগ করা উচিত নহে, কারণ প্রবাহিকারোগে সঞ্চিত শ্লেষ্মা উদরে বদ্ধ হইলে, বিবিধ রোগ উৎপাদনা করিয়া থাকে । বাতজি প্রবাহিকারোগে, উদরে বেদনার আধিক্য থাকিলে, পথ্যাদি কাথ, অথবা ১ তোলা পরিমাণে ইসব গুল দিনে ২ বার ( মুখে জল লইয়া) সেবন করিতে দিবে এবং রাত্রে আহারের পর ১ বার সেবনের ব্যবস্থা করিত্বে । ইহাতে সঞ্চিত শ্লেষ্মা বিনা ক্লেশে মলের KDS tDB S S DDD BBS DBB TDBBLLD SDDDDLLDBB S S জাতীফলিরস অতি উৎকৃষ্ট ঔষধ। রক্ত প্রবাহিকারোগে ও লবঙ্গা ভ্রযোগ, জাতীফলরস ও বিস্ত্রক্ষীর সেবন করিতে দিবে। শ্লৈষ্মিক প্রবাহিকায় জাতীফলাদ্য বটিক অথবা অগ্নিকুমার রস প্রভৃতি আমি পাচক ঔষধ সেবন করাঈবে । সর্ব্বপ্রকার গ্রবাহিকারোগে সর্ব্বদা লঘুপাক পথ্য রোগীকে সেবন করিতে দিবে। প্রবাহিকারোগ দীর্ঘকাল স্থায়ী এবং উদরে বেদন ও আমিরক্ত সংযুক্ত অর্থাৎ অধিক রক্ত সংযুক্ত বা অধিক শ্লেষ্মা সংযুক্ত পাতলা মল নিৰ্গত হইলে, পীযুষবল্পীরস, জাতীফল ব্লস, কুটজাবলেহ বা বৃহৎ কুটজাবলেহ সেবন করিতে দিবে, বুক্ত প্রবাহিকায় কুটজাষ্টিক বা রহৎ কুটজাবলেহ সর্ব্বোৎকৃষ্ট । শ্নৈগ্নিক প্রবাহিকায় শ্লেষ্মা সংযুক্ত মল অধিক পরিমাণে নিৰ্গত হইলে রোগের পুরাতন অবস্থায় মুস্তকাদ্য মোদক, মেখী মোদক, পঞ্চামৃতপপটী বা বিজয় পপটী 2ङ्ठि ঔষধে সমধিক ठ°कल 99भू श/श । झूठेवবলেহ বা বৃহৎ কুটজাবলেহ ও পীযুষ বস্ত্রীরস প্রভৃতি দ্বারাও শ্লৈষ্মিক প্রবাহিকার পুরাতনা বস্থায় অনেকস্থানে উপকার পাওয়া গিয়াছে; কিন্তু সর্ব্ববিধ প্রব্যহিকারোগ পুরাতন হইলে ও তৎসঙ্গে অল্প জ্বর, কাস, হস্তপদাদিতে শোথ দৃষ্ট ইইলে, পর্পটী সেবনে সর্ব্বাপেক্ষা অধিক উপকাবু পাওয়া যায়। লৌহপপটী, $ቅ፧
