ଐସ୍ ଖଞ୍ଜଳ୍କ (୩୩tf < । অথ রাজযক্ষােক্ষতক্ষীণ-নিদানম্। বেগরোধাৎ ক্ষয়াচ্চৈব সাহসাবিদ্যমাশনাৎ ॥ ত্রিদোষে জায়তে যক্ষ্মা গদো হেতুচতুষ্টয়াৎ ৷ কফপ্রধানৈদোযৈস্ত রূদ্ধেযুর সবত্মসু। অভিব্যবায়িনো বাপি ক্ষীণে রোতস্যািনস্তর: । शैग्रासृक्षांङिक्ः श्लcó ऊटः स्यालि भानवः । বাত মুত্র ও পুরীষের বেগধারণ, মৈথুন ও উপবাসাদি ধাতুক্ষয়কারক কর্ম্ম, বলবান ব্যক্তির সহিত মল্পসুদ্ধাদি মহাসাহসের কার্য্য ও বিষমাশন ( অল্পী, অধিক বা অকালে ভোজন ) এই চারি প্রকার হেতু হইতে যক্ষ্মরোগের উৎপত্তি হইয়া থাকে। ইহা সান্নিপাতিক ব্যাধি। তন্ত্রান্তরে যক্ষ্মরোগের বহুসংখ্যক হেতু উক্ত আছে, কিন্তু তৎসমুদায়ই এই কারণ-চতুষ্টয়ের অন্তভূতি জানিবে। কফ প্রধান-বাতাদিদোষত্রয় দ্বারা রসবাহিনী নাড়ী সকল রুদ্ধ হইলে রক্ত, মাংস, মেদ, অস্থি, মজ্জা ও শুক্রধাতু ক্ষীণ হইতে থাকে। কারণ রস সকল ধাতুর পোষক, | সেই রসের গতি রুদ্ধ হওয়াতে পোষকভাবে | কোন ধাতুই পুষ্ট হইতে না পারিয়া ক্ষয় প্রাপ্ত হয় । এইরূপ ক্ষয়কে অনুলোম-ক্ষয় কহে । আর অতিমৈথুন ধারা শুক্রধাতু ক্ষীণ হইলেও পূর্ব পূর্ব্ব ধাতুগুলি ক্রমশঃ ক্ষয়প্রাপ্ত হইতে থাকে। অর্থাৎ শুক্রক্ষয় হইলে বায়ুপ্রকোপ হেতু তৎপুর্বধাতু মজ্জা ক্ষয় এবং এবং মজ্জাক্ষয়ে বায়ুর অতি কোপ হেতু তৎপূর্ব ধাতু অস্থি ক্ষয় প্রাপ্ত হয়। এইরূপে বিলোমভাবে মেদ, মাংস, রক্ত ও রসধাতুর ক্ষয় হইয়া থাকে। এই প্রকার ক্ষয়কে বিলোম-ক্ষয় কৈছে । ধাতু ক্ষয় হওয়াতে মনুষ্যও। শুষ্ক হইয়া যায়। GRifgss Gö Ig?; *M: | : 전 5 : অরভেদোহনিলাচ্ছলং সঙ্কোচনশ্চাৎসপার্থয়োঃ । ভৰয়ো দাহোহতিসারশচ পিত্তাত্রাক্তস্য চাগমঃ ॥ শিয়সঃ পরিপূর্ণত মভক্তচ্ছন্দ এব চ। কাসঃ কণ্ঠস্য চোদ্ধংসো বিজ্ঞেয়ং কফকোপতঃ। স্কন্ধ ও পাশ্বত্বয়ে বেদনা, হস্তে পদে সন্তাপ এবং সর্ব্বাগত জ্বর এই তিনটি রাজযক্ষ্মাব লক্ষণ । যক্ষ্মরোগে বাতাধিক থাকিলে স্বরভঙ্গ, স্কন্ধ ও পাশ্বদেশের সঙ্কোচ ও শূলবদবেদন ; পিত্তাধিক্য থাকিলে জ্বর, দাহ, অতিসার ও রক্তনিষ্ঠীবন এবং কফাধিক্য থাকিলে মস্তকের পরিপূর্ণতা (মাথাভার ), অরুচি, কাস ও কণ্ঠের উদ্ধংস (গলা সুড়সুড়ি করা, কার্ত্তিকের মতে উৎকাসিকা ) এই সকল লক্ষণ প্রকাশিত হয় । mg অথ রাজযক্ষমা-চিকিৎসা । 格 বলিনো বহুদোষস্য পঞ্চকর্ম্মাণি কারয়েৎ । যস্মিণঃ ক্ষীণদেহস্য তৎ কৃতং স্যা।দ্বিষোপমম | শুক্রায়িত্তং বলং পুংসাং মলায়ত্তঞ্চ জীবিতম। उयां याफ़्न नश्ब्रक्षिप्र गभिनशी झलब्रिडनी ॥ বাতাদি বহু দোষে আক্রান্ত যক্ষ্মরোগির যদি বল থাকে, তাহা হইলে প্রথমে বমন বিরোচনাদি পঞ্চকর্ম্ম করান যাইতে পারে, কিন্তু রোগী ক্ষীণ-দেহ হইলে, উহা বিষবৎ অনিষ্টেৎপাদক হইয়া থাকে। যেহেতু মনুয্যের বল শুক্রণয়ত্ত এবং জীবন মলায়ত্ত, অতিএব। শুক্র ও মল যত্নপূর্বক রক্ষা কর্ত্তব্য । দোষাধিকানাং বসনং শস্যতে সবিয়েচনেমা । স্নেহেম্বেন্দোপপন্নানাং সন্মোহং যন্ন কর্ষণম | যদিও যক্ষ্মরোগে বমন বিরোিচন নিষিদ্ধ, তথাপি দোষের আধিক্য থাকিলে অর্থাৎ শ্লেষ্মার প্রাবল্য অধিক হইলে বমন এবং পিাত্তের প্রকোপ অধিক হইলে বিরোচনাও −
