পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अद्धिभक 66ł এমনি বাবুজী সারারাত টিন পেটায় আর আলো জালিয়ে রাখে। হাতীর ভয়ে । এখানে বুনো মহিষ, সেখানে বুনো হাতী । ওসব গা-সওয়া হয়ে গিয়েছে। রাত বেশী হওয়াতে নিজের বাসায় ফিরিলাম। Šኡ দিন পনেরোর মধ্যে ফুলকিয়া বইহারের চেহারা বদলাইয়া গেল। সরিষার Kz BBBBS DDDD DDD DBB BBDDB BDBDB DDD SBD DBBDB BBDB DD নানা শ্রেণীর লোক আসিয়া জুটিতে লাগিল। পূর্ণিয়া, মুঙ্গের, ছাপরা প্রভৃতি স্থান হইতে মারোয়াড়ী ব্যবসায়ীরা দাড়িপাল্লা ও বস্তা লইয়া আসিল মাল কিনিতে। তাহদের সঙ্গে কুলির ও গাড়োয়ানের কাজ করিতে আসিল এক দল লোক। হালুইকররা আসিয়া অস্থায়ী কাশের ঘর তুলিয়া মিঠাইয়ের দোকান খুলিয়া সতেজে পুরী, কচৌরি লাড়, কালাকান্দ বিক্রয় করিতে লাগিল। ফিরিওয়ালার নানা রকম সস্তা ও খেলো মনোহারী জিনিস, কাচের বাসন, পুতুল, সিগারেট, ছিটের কাপড়, সাবান ইত্যাদি লইয়া আসিল । q DBDB DDD DDSSYBE DDDS KKSLLtDBB BDBBBLD DBD BBBBD লোক। নাচ দেখাইতে, রামসীতা সাজিয়া ভক্তের পূজা পাইতে, হনুমানজীয় সিঁদুরমাখা মূর্ত্তি-হাতে পাণ্ডাঠাকুর আসিল প্রণামী কুড়াইতে । এ সময় সকলেরই দু-পয়সা রোজগারের সময় এসব অঞ্চলে । আর-বছরও যে জনশূন্য ফুলকিয়া বইহারের প্রান্তর ও জঙ্গল দিয়া বেলা পড়িয়া গেলে ঘোড়ায় যাইতেও ভয় করিাত-এ-বছর তাহার আনন্দোৎফুল্প মূর্ত্তি দেখিয়া চমৎকৃত হইতে হয় । চারিদিকে বালক-বালিকার হাস্যধ্বনি, কলরব, সন্তা টিনের ভেঁপুর পিপি বাজনা, ঝমােঝুমির আওয়াজ, নাচিয়েদের ঘুঙুরের ধ্বনিসমস্ত ফুলকিয়ার বিরাট প্রান্তর জুড়িয়া যেন একটা বিশাল মেলা বসিয়া | লোকসংখ্যাও বাড়িয়া গিয়াছে অত্যন্ত বেশী । কত নূতন খুপরি, কাশের লম্বা চালাঘর চারিদিকে রাতারাতি উঠিয়া গেল। ঘর তুলিতে এখানে কোন খরচ নাই, জঙ্গলে আছে, কাশী ও বনবাউ কি কেঁদ-গাছের গুড়ি ও