कब्रेक শুকুনো কাশের ডাটার খোলা পাকাইয়া এদেশে এক রকম ভারি শক্ত রাশি তৈরি করে, আর আছে ওদের নিজেদের শারীরিক পরিশ্রম। ফুলকিয়ার তহশীলদার আসিয়া জানাইল, এই সব বাহিরের লোক, যাহারা এখানে পয়সা রোজগার করিতে আসিয়াছে, ইহাদের কাছে জমিদারের খাজনা আদায় করিতে হইবে । বলিল-আপনি রীতিমত কাছারি করুন হুজুর, আমি সব লোক একে একে আপনার কাছে হাজির করাই-আপনি ওদের মাথাপিছু একটা খাজনা ধার্য্য ry't fc কত রকমের লোক দেখিবার সুযোগ পাইলাম। এই ব্যাপারে! সকাল হইতে দশটা পর্য্যন্ত কাছারি করিতাম, বৈকালে আবার তিনটার পায় হইতে সন্ধ্যা পর্য্যন্ত । তহশীলদার বলিল-এর বেশী দিন। এখানে থাকবে না, ফসল মাড়া ও বেচাকেনা শেষ হয়ে গেলেই সব পালাবে। এর আগে এদের পাওনা আদায় कटन निष्ठ हल्द। একদিন দেখিলাম একটি খামারে মাসে{য়াড়ী মঠ স্থানের লাল -1 ^ গুছে । আমার মনে হইল ইহারা ওজনে নিরীহ প্রজাদের ঠকাঠ৩ে ছে। আমান্স পাটােBB SqL BDBDBBBDBBBB BDBDD DDBDB DBDBuBB DE S YL y BBB DDB দেখিতে। দু-চারজন মহাজনকে ধরিয়া মাঝে মাঝে আমার সামনে ক্ষমানিতে লাগিল-তাহারা ওজনে ঠকাইয়াছে, কান্থাবও দাড়ির মধ্যে জুয়াচুরি আছে। সে-সব লোককে মহাল হইতে বাহির করিয়া দিলাম। প্রজাদের এত কষ্টের ফসল আমার মহালে অস্তুত কেহ ফাকি দিয়া লইতে শান্বিৰে না{ দেখিলাম, শুধু মহাজনে নয়, নানা শ্রেণীয় গোষ্ঠক ইহাদের অর্থের ভাৱ লাঘব করিবার চেষ্টায় ওৎ পাতিয়া রহিয়াছে। । এখানে নগদ পয়সার কারবার খুব বেশী মাষ্ট্র ক্লিওয়ারল্যাদের কাছে কোন জিনিস কিনিলে ইহারা পয়সার বদলে সরিখাদেম্বুর্গশীর্ষ
পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬০
অবয়ব