পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e भांझथक -কুসুম-ফুল কাটছি, বাবুজী। বেলা হয়ে গিয়েছে, এবেলা নামুন। এখানে । ঐ ত কাছেই খুপারি। আমার কোন আপত্তি টিকিল না। মঞ্চী কাজ ফেলিয়া আমাকে তাহাদের খুপরিতে লইয়া চলিল। মঞ্চীর স্বামী নকছেদী ভকৎ আমার আসার সংবাদ শুনিয়া ক্ষেত হইতে আসিল । নকছেদী ভকতের প্রথম-পক্ষের স্ত্রী খুপরির মধ্যে রান্নার কাজ করিতেছিল, সেও আমাকে দেখিয়া খুশী হইল। তবে মঞ্চী সকল কাজে অগ্রণী । সে আমার জন্য গমের খড় পাতিয়া পুরু করিয়া বসিবার আসন করিল। একটি ছোট বাটিতে মহুয়ার তৈল আনিয়া BD BD BDB DDLD BDS বলিল-চলুন আমি সঙ্গে ক’রে নিয়ে যাচ্ছি- ঐ টোলার দক্ষিণে একটা cछाई यू& अाएछ । ¢द* छल । বলিলাম-সে। জলে আমি নাইব না মঞ্চী । টোলাসুদ্ধ লোক সেই জলে কাপড় কাচে, মুখ ধোয়, স্নান করে, বাসনও মাজে। সে জল বড খারাপ হবে। তোমরা কি এখানে সেই জলই খাচ্ছে ? তা হ’লে আমি উঠি । ও জল আমি थं । । মঞ্চী ভাবনায় পডিয়া গেল। বোঝা গেল। ইহারাও সেই জল ছাড়া অন্য জল পাইবে কোথায় যে খাইবে না ? না খাইয়া উপায় কি ? মঞ্চীর বিষন্ন মুখ দেখিয়া আমার কষ্ট হইল। এই দূষিত জল ইহারা মনের আনন্দে পান করিয়া আসিতেছে, কখনও ভাবে নাই। এ-জলে আবার কি থাকিতে পারে, আজ আমি যদি জলের অজুহাতে ইহাদের আতিথ্য গ্রহণ না করিয়া চলিয়া যাই, সরলপ্রাণ মেয়েটি মনে বড় আঘাত পাইবে । মকীকে বলিলাম-বেশ, ঐ জল খুব ক’রে ফুটিয়ে নাও-তবে খাব। স্নান করা থাকা গে। মঞ্চী বলিলা-কেন বাবুজী, আমি আপনাকে একটন,স্বাগজটিছে বিক্ষি,