পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RRibo" ख्यांबा এ পাহাড়ে জংলী দেশের কথা-একটু থামিয়া বলিল-আমাদের কথা-আমার 夺伞一 সম্মেহ সুরে বলিলাম-কেন, মনে ছিল না। ভানুমতী ? আয়নাখানা भieनेि ? भgन छिल केि छिल ना उद ভানুমতী উজ্জ্বল মুখে বলিল-উঃ বাবুজী, বড় চমৎকার আয়না-সত্যি, সে-কথা আপনাকে জানাতে ভুলেই গিয়েছি। সমাধি-স্থানের সেই বটগাছের তলায় যখন গিয়া দাড়াইলাম, তখন বেলা নাই বলিলেও হয়, দূর পাহাড়শ্রেণীর আড়ালে সূর্য্য লাল হইয়া ঢলিয়া পড়িতেছে, কখন ক্ষীণাঙ্গ চাদ উঠিয়া বটতলায় অপরাহের এই ঘন ছায়া ও সম্মুখবন্ত্রী প্রদোষের গভীর অন্ধকার দূর করিবে, স্থানটি বেন তাহারই স্তব্ধ প্রতীক্ষায় নীয়বে দাড়াইয়া আছে। ভানুমতীকে কিছু বনের ফুল কুড়াইয়া আনিতে বলিলাম, উহার ঠাকুরদার কবরের পাথরে ছাড়াইবার জন্য। সমাধির উপর ফুল-ছাড়ানো-প্রথা এদের দেশে জানা নাই, আমার উৎসাহে সে নিকটের একটা বুনো শিউলি গাছের তলা DBu Diu DBD BSBDD BDD DBBDD S DBDDB BDB DBBBB D BDD DDBDBBB ফুল ছড়াইয়া দিলাম রাজা দোবারু পান্নার সমাধির উপরে। ঠিক সেই সময় ডানা ঝাটুপটু করিয়া একদল সিল্লি ডাকিতে ডাকিতে উড়িয়া গেল বটগাছটার মগড়াল হইতে-যেন ভানুমতী ও রাজা দোবারুর সমস্ত অবহেলিত অত্যাচারিত, প্রাচীন পূৰ্বপুরুষগণ আমার কাজে তৃপ্তিলাভ করিয়া সমন্বরে বলিয়া উঠিলেন-সাধু! সাধু! কারণ আর্য্য-জাতির বংশধরের এই বোধ হয় প্রথম সন্মান অনার্য্য রাজ-সমাধির উদ্দেশে ।