পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झांब्रिक 8s মহাল, ওই সরস্বতী কুণ্ডীর তীরবর্তী জঙ্গল অস্পষ্ট দেখা যাইতেছে। ওই নাঢ়া বইহারের অবশিষ্ট সিকি ভাগ বন-ওই দূরে কুশী নদী মোহনপুৱা রিজার্ভ ফরেস্টের পূর্ব সীমানা ঘেঁসিয়া প্রবাহিত-নিয়ের সমতল ভূমির দৃশ্য cयन छविद्म भड! --ময়ুৱা! ময়ুর • “হুজুর, ঐ দেখুন ময়ুৱ!*** প্রকাণ্ড একটা ময়ুর মাথার উপরেই এক গাছের ডালে বসিয়া! একজন সিপাহী বন্দুক লইয়া আসিয়ছিল, সে গুলি কবিতে গেল, আমি বারণ করিলাম। যুগলপ্রসাদ বলিল-বাবুজী, একটা গুহা আছে পাহাড়ের মধ্যে জঙ্গলে BDBDSYYBD DD DBB BB DBD DDYS iDDB DBBBBDB BD DD DS সেটাই খুঁজছি। হয়তো বা প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষের হাতে আঁকা বা খোদাই ছবি গুহার কঠিন পাথরের গায়ে! পৃথিবীর ইতিহাসের লক্ষ লক্ষ বৎসরের যবনিকা এক মুহূর্ত্তে অপসারিত হইয়া সময়ের উজানে কোথায় লইয়া গিয়া ফেলিবে আমাদের { প্রাগৈতিহাসিক যুগের গুহাঙ্কিত ছবি দেখিবার প্রবল আগ্রহে জঙ্গল ঠেলিয়া গুহ ঘূজিয়া বেড়াইলাম-গুহাও মিলিল, কিন্তু যে অন্ধকার তাহার ভিতর ঢুকিবার সাহসী হইল না। ঢুকিলেই বা অন্ধকারের মধ্যে কি দেখিব ! অন্য একদিন তোড়জোড় করিয়া আসিতে হইবে-আঞ্জ থাক। অন্ধকারে কি শেষে ভীষণ বিষধর চন্দ্রবোড়া কিংবা শঙ্খচূড় সাপের হাতে প্রাণ দিব ? এ-সব স্থানে छांक्षांश अडव भई । যুগলপ্রসাদকে বলিলাম-এ জঙ্গলে কিছু গাছপালা লাগাও নূতন ধরণের। পাহাড়ের বন কেউ কখনো কাটবে না। লবটুলিয়া তো গেলি-সরস্বতী কুণ্ডীর ভরসা ও ছােড় যুগুলপ্রসাদ বলিল-ঠিক বলেছেন হুজুর। কথাটা মনে লেগেছে। কিন্তু আপনি তো আসছেন না, আমাকে একাই করতে হবে।