পাতা:আরব্য রজনী.pdf/৪৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ു .....) এ কি সয়ুজ্ঞানের ভেন্ধি ? rլ: 灘 ম{য়ঃfবনী छूद झ' ’ਤੂ [ 8>२ ] BBB DDD DD DDB BBBS SBB BB BBS BB BB B BBSBBS DDD DDD দেখ, ও রকম কথা বলিলে লোকে যে তোমাকে পাগল বলবে।" আৰু হোসেন বলিল, “বুড়ী, छूहे श्रृं★श DD BBBB BB BBBBBB BBD DDBBB BBB BuB BBS BBBBBB BBB জানে, আমি বোগাদের খালিফ, পৃথিবীর মধ্যে সর্ব্বাপেক্ষা পরাক্রান্ত মরগষ্টি।” বৃদ্ধ অশ্রী মোচন করিয়া বললেন, “হায় হায়, কেন এমন সর্ব্বনাশ হইল ? বাছার মাথা একেবারে খারাপ হইয় গিয়াছে ! আয়, BBBB BBBB BBBB DD DB BB BDS DD DBB BB BBB BBB ttBBBB Bt দেখিতেছে ; এমন সর্ব্বনাশ আমার কে করিল ? বাবা আৰু হোসেন, আমি ধে তোমার মা ! এই তোমার ঘরষ্কার, চিরদিন তুমি এখানে বাস করিতেছ, আজ হঠাৎ তোমার এমন বিষম ভুল হইল কেম বাবা ?” আবু হোসেন মাথায় হাত দিয়া অনেকক্ষণ ধরিয়া চিন্তা করিল, তাছার পর মাথ৷ তুলিয়া দীর্ঘনিশ্বাস ত্যাগ করিয়া বলিল, “ই, তুমি ৰ বলিতেছ, তাই সত্য বোধ হয় বটে, এতক্ষণে আমার বোধ হইতেছে, আমি আৰু হােসেন, তুমি আৰু হেগেনের মা, আর এই বাড়ী আৰু হোসেনের বাড়ী" আৰু হোসেন পাগলের মত একবার চারিদিকে চাহিয়া দেখিল ; অবশেষে বলিল, “ই, আমি নিশ্চয়ই আৰু ছোসেন, ইহাতে আর কোন সন্দেহ নাই। এমন অদ্ভুত খেয়াল কেমন করিয়া আমার মাথায় প্রবেশ করল ?” আধুর মাতা বললেন, “ৰাছী আৰু হোসেন, বোধ করি, তুমি কোন রকম স্বপ্ন দেখিয় এমন বে-এক্রিয়ার হইয় পড়িয়াছ।” আৰু হোসেন কঠোরদৃষ্টিতে জননীর দিকে চাহিল, কর্কশ্বস্বরে বলিল, “বুড়ী, মায়াবিনি, তুই দূর হ, তুই আমার মা নছিস্ ! আমি বলিতেছি, আমি থাfফ, মশাগ্রস্তাগসম্পন্ন বোগাদাধিপতি । আমাকে এ কথা অবিশ্বাস করাইবার সাধ্য তোমার নাই ।” অ}বু হোসেনের মাত বলিলেন, “বাছ, ভূমি এ সকল কথা আর মুখে আনিও না, কোথা হইতে এ কথা থালিঙ্কের কাণে গিয়া উঠিবে, আর তিনি খট্‌ করিয়া তোমার মাথাটা কাটিয়া লইয়া যাইবার আদেশ দিনে | } সকল কথা ছাড়িয়া অন্ত কথার আলোচনা কর । তুমি বুঝি শোন নাই, দরগার ইমাম ও চার ဖြို.့် খালিফের আদেশে আচ্ছা রকম শাস্তি পাইয়াছে, গাধায় চড়াইয় তাহাদিগকে নগরে নগরে :মহয়া আনা হইয়াছে, ঘোষণা হইয়াছে, যাহার এই রকম পরের কথা লইয়া থাকে, তাহীদের এইরূপ শাস্তি হয়। পাড়া হইতে খালিফ ৰে তাহাদিগকে দূর করিয়া দিয়াছেন।” यक डादिञ्च आदू ८श:मरमह न ७ई क९ बगिtगन, किछु डांशद्र विश्रद्रौड गण झ३ण । श्रापू যে সত্যই খালিফ, আবু হোসেনের তদ্বিষয়ে আর বিন্দুমাত্র সন্দেহ রহিল না। ইমামের শাস্তির কথা শুনিৰামাত্র আৰু হোসেন বলিল, “না, আমি তোমার ছেলে আৰু হোসেন নই, তুমি আবু হোসেনের মা হইতে পার, কিন্তু আমার কেহ নয়। আমি খালিফ, স্বয়ং খালিফ, তুমি যে ফাকি দিয়া খালিফের ম৷ ইয়। বধিবে, তাহ কিছুতেই হইবে না, খালিফ ষে কোন ভিখারিণীকে মা বলিয়া ভক্তি করিতে পারেন না। আমি যে খালিফ, তাহ তোমার কথাতেই প্রমাণ হইয়া গিয়াছে। কাল আমার আদেশেই ইষ্ট ইমাম ও চারি জন বৃদ্ধ সেইরূপ দও ভোগ করিয়াছে। আমি যে খালিফ, সে বিষয়ে আর সন্দেহ করিও ন, আমি যে স্বপ্ন দেখিতেছি, সে কথা মনে ভাবিও না ; স্বপ্নে কখন মানুষ খালিফ সাজিয় তাহার শুক্রকে এ ভাবে দণ্ডিত করিতে পারে না। কাল কোতোয়াল আমাকে সংবাদ দিয়াছে, আমার আদেশ প্রতিপালিত হইয়াছে । মৃতরাং আমি বিশ্বাস করিতে পারি ন, আমি আৰু হোসেন, খালিফ লছি । তবে.কে যে আমাকে এখানে আনিল, তাম্বাই বুঝি উঠতে পারিতেছি না। তাছার দেখা পাইলে একবার বুঝিতাম !"