পাতা:আরোগ্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিন্তু আর সেটা জরুরী নয়। জোর গলায় সে না বললেই চাপা। পড়ে যাবে রঞ্জনের সঙ্গে মিনুর বিয়ের প্রস্তাব । এর চেয়ে সমস্যাটার মীমাংসা করে ফেলা জরুরী থাকাটাই যেন ভাল ছিল । বাধ্য হয়ে কি করবে না করবে তাকে ঠিক করতেই হত, অন্ত ठूङ ९८शैं छेोब्ल दiशून्ाइ । তাড়াহুড়ো না করলেও চলে, রঞ্জনের সঙ্গে মিনুর বিয়ে অবশ্যম্ভাবী। নয়, এটা টের পাওয়া মাত্র তার মনে হয়েছে আগে তবে স্পেশালিষ্টকে দেখাবার হাঙ্গামাটা মিটিয়ে নেওয়া যাক, তারপর বিবেচনা করা যাবে মায়ার কথা । মিনুর বিয়ে বলেই যেন তাদের একটা , হেস্তি নেস্ত করে ফেলতে হবে শুনে মায়া বলেছিল, ধন্য মানুষ তুমি ! সুন্ম তোমার বিচার। সংসারে মেয়ে বেী যেন কেউ ঘর ছেড়ে যায না, আমি প্রথম যাচ্ছি। আমরা চলে গেলে যা হবার হবে অত অত ভাবনা কিসের ? সত্যই কি সে বেশীরকম ভাবে, চিন্তায় অনাবশ্যক জটিলতা। নিয়ে আসে ? সে বঁাক মানুষ তাই সহজভাবে পষ্টভাবে কিছু ভাবতেও পারে না, করতেও পারে না ? আট দীর্ঘ জটিল পরীক্ষার পর স্পেশালিষ্ট ডাক্তার দত্ত তার অভিমত, প্রকাশ করে । কেশব সাগ্রহে ললনাকে জিজ্ঞাসা করে, ডাক্তার কি বললেন ? ললন। হঠাৎ চটে যায়।

তা জেনে আপনার দরকার কি ?

Հ a Գ