ভারতবর্ষের প্রকৃত ইতিহাস জনসমাজে স্বপ্রচারিত হইবার অনেক সম্ভাবন। এই সমস্ত গ্রন্থ কেবল দেশীয় ভাষায় নিবন্ধ থাকিলে তত উপকার দর্শিবে না ; ইহুদিগের ইংরাজী অনুবাদ প্রকাশ করাও আবশ্যক। ক্ষিতীশ-বংশাবলি চরিতের ভাষা অতি । প্রাঞ্জল; কিন্তু নিতান্ত নিরলস্কৃত ও সরল । রচনার কোন স্থানে উচ্চনীচতা দৃষ্ট হয় । না, সকল স্থানই সমান। লেখক আপনাপনি সরলভাবে লিখিলে আবার যেরূপ হয়, ইহার রচনা সেরূপ বোধ হয় না, যেন সকল স্থানই মাজ্জিত সংস্কৃত ও সংশুদ্ধ বোধ হয়। রচনার ইহা একটি দোষ । গ্রন্থের আর একটি প্রধান দোষ এই ইহার কোন স্থানে চিন্তাশীলতার পরিচয় নাই। গ্রন্থমধ্যে যেসমস্তু উপকরণ প্রদত্ত | হুইয়াছে, কোন চিন্তাশীল লেখকের হস্তে | সেই উপকরণ পতিত হইলে গ্রন্থখানি নিশ্চয় দ্বিগুণিত হইত, এবং তাহাতে বিস্তর উপদেশ সংগৃহীত ও সারগর্ভ সিদ্ধান্ত প্রতিপাদিত হইতে পারত। চিন্তাপীল লেখক সহস্ৰ সহস্র বিচ্ছিন্ন বিষয় | কেও এক চিন্তাস্থত্রে আবদ্ধ করেন। | কারণ পৃথিবীর কোন ঘটনাই কার্যকার+ | পৃঙ্খলার সম্বন্ধ হইতে বিচ্ছিন্ন নহে। একথা | যদি সত্য হয়, তবে বংশপরম্পর কিরূপ | मैड़ि ও শিক্ষা প্রভাবে अथवा स्वदश ! | अंडिएक विगळूत्र ஒ வகுக் চিস্তমিশ্রিত করিতে পারেন, তাহা হইলে করিলে গ্রন্থকার কি নানা নূতন বিষয়" . অনুসন্ধান এবং আবিষ্কার করিতে পারি | তেন না ! এই চিন্তাস্বত্র অবলম্বিত | হওয়ার্তে আধুনিক ইতিবৃত্ত লিখিবার প্রণালী একেবারে পরিবর্তিত হইয়া গিয়াছে, এবং পূর্ব্বে, যে সকল বিবরণ | বিশৃঙ্খল বোধ-Wহইত এখন তাহ কার্য্যকারণ শৃঙ্খলাময় নিরূপিত হওয়াতে ঐতিহাসিক ইংরাজী সাহিত্য বিলক্ষণ | উপদেশপ্রদ হইয়াছে। এরূপ চিন্তাসূত্রে সকল বিষয়কেই কার্য্যকারণসম্বন্ধে আবদ্ধ করিতে চেষ্টা পাওয়াতেও উপকার আছে। কারণ সেই দিকে মন আকৃষ্ট হইলে অনেক নূতন বিষয়ের আবিষ্কার হয়। যাহা হউক, ভবিষ্যতে গ্রন্থকার যদি ক্ষিতীশ-বংশাবলি-চরিত এই গ্রন্থ থানি বঙ্গভাষায় যে একখানি অপূর্ব্ব, এবং পরম উপাদেয় গ্রন্থ বলিয়া গণনীয় হইবে তাহার আর সন্দেহ উপসংহার কালে আমাদিগের বক্তব্য | এই, ক্ষিতীশ-বংশাবলি-চরিতের আমরা 1 যে প্রকার প্রশংসা করিলাম, জনসমাজে | এই গ্রন্থের যথোপযোগী সমাদর হইলে आबद्रा अछाड आननिङ श्हेब ! बन्न বংশাবলি চরিত যে একখানি মূলগ্রন্থ } বলিয়া গণনীয় এবং ইতিহাসের স্থানে { বে তাছার জার কোন | शनि उद्गिरिड हरेर छांशं★ भांद्र - * :
