পাতা:আর্য্যদর্শন - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/২৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| য়িত্রী এক্ষণে - s नाः | बाश्निप्रश्न्रज्ञ নূতন ভারতবস্ত্রে মুদ্রিত। মূলা এ টাকা' মাত্র। পাঠকদিগকে বোধ হয় অবগত | করিয়া দিতে হইবে না যে সুকুমারী দত্ত |. কে । रँशह दन्नबन्नडूभिरङ श्र्श* মন্দিনীর বিমলার ও গ্রেট, ন্যাসানেল, নাট্যশালায় শরৎসরোজিনীর সুকুমারীর অভিনয় কখন দেখিয়াছেন, গোলাপী | ( সুকুমারী) তাহাদিগের সকলেরই আদ রের জিনিস। গোলাপী সুকুমারীর অংশ এত সুন্দররাপে অভিনয় করিয়াছিল, যে শরংসরোজিনীর প্রকাশক উপেন্দ্র বাবু আদর করিয়া তাহার নাম মুকুমারী রাখি য়াছেন। সেই নামেই এই নাটকের রচজনসমাজে পরিচিত। মুখৰন্ধে দেখা গেল এই নাটক দুই জন লেখক দ্বারা, রচিত। অন্যন্তর লেখকের নাম আশুতোষ দাস । এই নাটকের প্রণয়নে ইহাদিগের, কাঠাৰ কত দূর অংশ তাহা আমরা জানি না; জানিবার আবশ্যক ও নাই। এই নাটকের গুণদোষ বিষয়ে আমাদিগের অধিক বলিবার নাই। নাটকের নায়িকা নলিনী বারবিলাসিনীদুহিত। শৈশবে বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করায় জঘন্য বেশ্যাবৃত্তির উপর ইহার বিশেষ ঘূণা জন্মে। তাহার মনে দৃঢ় প্রতীতি জন্মে যে বেশ্যাবৃত্তি অবলম্বন করা অপেক্ষা দাস্যবৃত্তি অবলম্বন করা সহস্ৰগুণে લઈં কিন্তু হরমণি তদীয় মাত কন্যাকে বেশ্যাবৃত্তিতে দীক্ষিত করিবার জন্য অশেষ চেষ্টা করে। কিন্তু নলিনী চন্দ্র কেতু নামক সুবর্ণপুনিবাসী জনৈজিমি করে।. नशिशैव भांडाई झळकडून সহিত তাহার সমাগম করিয়া দেয়। কিন্তু চন্দ্রকেতু বালক, সুতরাং নলিনীকে টাকা .. কড়ি"fকছুই দিতে পারিত না। अिहेछमा " দারের পুত্রকে মনে মনে পতিত্বে বরণ নলিনীর মাতা চন্দ্রকেতুকে তাহার বাটতে আসিতে নিষেধ করে এবং নলিনীকে নায়কান্তর অবলম্বন করিতে বলে। কিন্তু নলিনী বেশ্যাচুহিতা বটে,—বেশ্য নহে। নলিনী স্তিরকলিযে হয়চন্দ্রকেতুকে পতি রূপে প্রাপ্ত হইব, নয় উদ্বন্ধনে প্রাণত্যাগ | করিব । নলিনী চন্দ্রকেতুকে আপনার অভিপ্রায় জানাইল। চন্দ্রকেতুও নলিনীর । প্রতি একান্ত অনুরক্ত ছিল ; কিন্তু নিজে । অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক, মুতরাং ইতিকর্ত্তব্য বিমূঢ় হইয়া অবশেষে ব্রজেন্দ্র নামক বন্ধুর পরামর্শে নলিনীকে লইয়া কাশী পলায়ন করিল। কিন্তু চন্দ্রকেতুর পিতা আদালতের সাহায্যে অপ্রাপ্তবয়স্ক পুত্রকে বল । পূর্ব্বক বাটতে ফিরাইয়া আনিলেন। ক্ষতসেতুবন্ধন জলসঙ্ঘাত কর্তৃক পরিত্যক্ত হইলে নলিনী আর কতক্ষণ জীবিত থাকিতে পারে ? শূন্যহৃদয়া নলিনী চন্দ্রকেতুবিরহে কাতর হইয়া বক্ষে ছুরিকা প্রহার পূর্বক মানবলীলা সম্বরণ করিল। নলিনী সুশিক্ষিতা বারবিলাসিনী, দুহিতাদিগের আদর্শস্থল নলিনীর চরিত্র সাধারণ সতীদিগের চরিত্র অপেক্ষা যে উৎকৃষ্টতর তাহাতে আর সন্দেহ নাই। প্রলোভনে পতিত না इहेग সতীত্বের রীক্ষা হয়না। যে সতীত্ব প্রলোভনপরীক্ষিত