পাতা:আর্য্যদর্শন - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৪৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*( ליל לל | | ਚੋਂ ন্যায় জাহ্নবীতীর অথবা শ্মশান ভূমিতে ভ্রমণ করিতে গিয়া প্রিয়তমার জন্য আক্ষেপ ছলে নানাবিধ কল্পনা ও কবিত্ব প্রদর্শন করিতেছেন। কখন বা বসন্ত কালীন প্রকৃতির শোভা সন্দশন করিতে করিতে সকল সৌন্দর্যের পার প্রিয়াকে স্মরণ করিয়া নয়নজলে বক্ষঃস্থল ভিজাইতেছেন। কখন বা শয়ন মন্দিরে গমন করিয়া প্রিয়তমাকে না দেখিয়া বিষাদে অশেষ আপেক্ষ করি তেছেন । প্রাণের ব্যবসায় নামক প্রস্তাবট বড় ভাবোত্তেজক । নিয়ে তাহার ७की छुन उँछ उ इहैन। “একদিন—তখন শরতের চাদ আকাশে হাসিতেছিল—একদিন শেষ রাত্রে অকস্বাৎ নিদ্রা ভাঙ্গিল। একটি নিদ্রিত বালিকার মুখ বড় সুন্দর লাগিল। শেষ নিশায়,মই পবনে, জ্যোৎস্নাঙ্গে ভিঃ আসিয়া সেই মুখের উপর পড়িয়াছিল— বড় সুন্দর লাগিল । ঘুরিয়া ঘুরিয়া ফিরিয়া ফিরিয়া সেই মুখ দেখিলাম—বড় সুন্দর লাগিল। আকাশের চাদকে দেখিলাম—বড় সুন্দর লাগিল। চতুর্দিকে চাহিয়৷ দেখিলাম-সংসার বড় সুন্দর লাগিল। বুকের ভিতর চাহিয়া দেখি,—সর্ব্বনাশ! আমার প্রাণ চুরি' গিয়াছে। অনুসন্ধান করিলাম। চন্দ্র দেবকে জিজ্ঞাসা করিলাল-চন্দ্রদেব হাসিয়া উঠিল। বৃক্ষ লতাকে জিজ্ঞাসা 8:Rన হাসিয়া এ উহার গায়ে গলিয়া পড়িল । সমীরণকে জিজ্ঞাসা করিলাম—সমীরণ ‘হায় হায়’ করিল। পরদিন সেই বালিকাকে জিজ্ঞাসা করিলাল-বালিকা, মুখে কাপড়দিয়া হাসিয়া ঘরে হইতে পলাইয়া গেল। বুঝিলাম, সেই চোর,— | নতুবা পলাইবে কেন ? সুন্দরী বলিলেন ‘চোরকেই যদি চিনিলে, তবে জিনিষ ফিরাইয়া চাহিলে কেন ?” নব বসন্ত সমাগমে একটা উৎকৃষ্টভাব আছে, কবি বলিতেছেন “আমরা উভয়ে বৃক্ষের পত্র হইলাম না কেন? তাহা হইলে ‘উভয়ের ভাবে উভয়ে বিভোর হইয়া, পাতায় পাতা লাগাইয়া শাখায় শাখা জড়াইয়া ইত্যাদি ইত্যাদি।” একত্বের মহত্ব বর্ণন প্রভৃতি কএকট স্থলে চন্দ্র বাবু উৎকৃষ্ট চিন্তাশীলতার পরিচয় দিয়াছেন। উদ্ভান্ত প্রেমের ভাষা মধুর, সুললিত, কিন্তু শ্রম-প্রস্থত। স্বভাবে যে সৌন্দর্য্য থাকে ইহাতে তাহ নাই। লেখকের এই প্রথম উদ্যম, ভরসা করি কালে এই দোষ তিরোহিত হইবে। উদ্ভান্ত প্রেঞ্জের স্থানে স্থানে ২১টা ধর্ম্ম বিরুদ্ধে কথা দৈখিয়া যার পর নাই ক্ষুন্ধচিত্ত হইত্বছি- ধর্ম্ম সমুদয় উন্নতির মুল ও চরম ੋ। সেই ধর্ম্মবিরোধী কথা শুনিলে কৈ নাজুৰিত হয়? ভরসা করি চত্র করিলাম—তাহারা মাথা নাড়িল। কুমুম ннь বাবু ভবিষ্যতে সতর্ক হইবেন । অমি ,------- - o