পাতা:আর্য্যদর্শন - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৪৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| মাঘ ১২৮২৷ ੋ” শরীর ও মন । 8a0. মনুষ্য শিশুকে কি মনোবিশিষ্ট বলিয়া বোধ হয় ? আমরা কি দেখিতে পাই না, বয়োবুদ্ধির সহিত সেই শিশুর মন আমাদিগের চক্ষের সমক্ষে যেন কৃষ্ট হইতেছে ?" বাস্তবিক মনুষ্যজীবনের | बिब्रि नगर भन्नब्ब १ अक्छ। विच्छि হইতে থাকে। মানবের বাল্যাবস্থায় মানসিক প্রকৃতির সহিত তদীয় প্রৌঢ়াবস্থায় অন্তঃপ্রকৃতির তুলনা করিলে, মনের অবস্থার কত প্রভেদ দেখা যায়। বয়ো বৃদ্ধি নিৰন্ধন যৌবন অতিক্রম করিলে মানবের স্বাভাবিকই যে বিজ্ঞতা, যে গাম্ভীর্য্য জন্মে তাহ আর কোন কারণেই উৎপন্ন হইতে পারে না। আবার অতি বৰ্দ্ধক্য হেতু মানসিক শক্তির যে প্রকার হ স্বত হয়, তাহা কিছুতেই নিবারণ করিতে পারে না । যিনি যত কেন পণ্ডিত হউন না, যৌবনের চাঞ্চল্য কিছুতেই অপনীত হইবে না। এ সমস্ত প্রকৃতির অখণ্ড নিয়ম। এই নিয়ম পর্য্যালোচনা করিলে কি প্রতীতি হয় না, যে শরীরের অবস্থার সহিত মনের অবস্থা নিশ্চয় পরিবর্তিত হইয়া থাকে। off-of-food ('hysiologists) এই স্থানে একটা আপত্তি উথাপিত করেন র্তাহারা বলেন, “আমরা ,শারীর বিদ্যায় জানিতেছি মনুষ্যদেহ প্রতি দশ বৎসর অস্তুর একেবারে এরূপ পরিবর্তিত হইতেছে, যে তাহাকে আর পুরাতন দেহ বলা যাইতে পারে না ; = প্রবন্ধে জিজ্ঞাসা করিয়াছেন, “সদ্যঃপ্রস্তুত |ੱਿ *ि द९लत बख्त भया-6नं न्डन श्डेtङ८छ । भूत्वाक्रम cलइ दिनश्ले श्झेश যখন নূতন দেহ হইতেছে, তৎসঙ্গে মনও বিনষ্ট হইয়া যায় না কেন ? প্রভৃতি পুরা उन भन दद्रः छैइड ७ ऋर्डि थाश्व इक्वेtड | থাকে।” যাঙ্গ শারীরিক নিয়ম তাহা । অবশ্য আমরা স্বীকার করিব। আমরা স্বীকার করি মনুষ্য-দেহ প্রতি দশ বৎসর অন্তর নূতন পদার্থেপূর্ণ হইতেছে। কিন্তু তাহা এক দিনে হইতেছে, না ধীরে ধীরে দশ বৎসরে হইতেছে ? দেহের পরিবর্তনের সহিত তাহার পুষ্টি সাধন হটস্তেছে, না তাহা একেবারে বিনষ্ট হটয়া যাইতেছে ? দশ বৎসর পূর্ব্বে যিনি যেমন ছিলেন, দশ বৎসর পরে তাহার দেহের এত কি পরিবর্তন ঘটে, যে র্তাহাকে আর চিনিতে পারা যায় না। যে ব্যক্তি যেমন তিনি সেই ব্যক্তিই থাকেন। দেহের অভ্যন্তরে যে পরমাণু-ঘটিত পরিবর্তন "शरिङ इन्डाश८नरश्त्वहे निम्नभ, उाशय्ङ মনের কিছুই বিপর্যায় হয় না। দেহের এইরূপ পরিবর্তনেই দেহের বৃদ্ধি এবং দেহের বুদ্ধি সহকারেই মনের উন্নতি ; |३शहे भौद्ध ७ भानत्व नियम । भन, শরীর ইষ্টতে উৎপন্ন হইলে, শরীরের স্ফর্ত্তি-বৰ্দ্ধক নিয়ম হেতু, মনের কেন বিনাশ সাধন হইবে ইহা আমরা বুঝিতে পারি মা। বরং শীরের যাহাতে ক্ষুপ্তি হইবে, মনেরও তাঁহাতে স্ফর্ত্তি হইবে, ইছ আমরা বুঝিতে পারি। দেহ ইষ্টতে মন একবার উৎপন্ন হইলে মনের যাহা I " -- ست=