| জ্যৈষ্ঠ ১২৮২ | না। সে যাহা হউক স্ত্রীজাতির স্বাধীনতার প্রস্তাব আন্দোলন করিতে হইলে যে একখানি বৃহৎ গ্রন্থেও তাহার সমাপ্তি হয় না তাহ বলা অনাবশ্যক। এই বৈর সাধন করিতেছেন। ইহার প্রসঙ্গ |उँथानिङ न श्हेप्ड श्हेप्ड अगनि जमक्ष |भूझषबांडि डेफ़बरद १ज़ीश्छ श्रेष्ठ | উঠেন। কতই গুরুতর ও সামান্য পূর্ব্বপক্ষ উত্থাপিত করিতে থাকেন। | কিন্তু দেখিতে গেলে, কোন আপত্তিরই | সারবত্তা নাই। সকল আপত্তিরই মূলে | স্বার্থপরতাকে প্রচ্ছন্ন দেখা যায়। আজি | পর্য্যন্ত কতশত পূর্ব্বপক্ষ উত্থাপিত হই| য়াছে, এবং ভবিষ্যতে যে কতশত কুট| পক্ষ উত্থাপিত হইবে তাহারও গণনা নাই। এই সমস্ত পুর্ব্বপক্ষের খণ্ডন করা একটি | স্বতন্ত্র প্রস্তাব বলিয়া আমরা তাহা হইতে এক্ষণে বিরত হইলাম। উপস্থিত বিষয় " | বিচার করা এক্ষণে আবশ্যক হইতেছে। আমরা সচরাচর সীতা, সাবিত্রী, { শকুন্তলা প্রভৃতি নারীগণকে সতীত্ব ধর্ম্মের আদর্শ বলিয়া নির্দেশ করিয়া থাকি। কি কি গুণে র্তাহারা সেই | মহৎ নামের অধিকারিণী হইয়াছেন | তাহার আলোচনা করিলেই প্রতীত | হইবে, আমাদিগের সতীত্বের ভাব | কি প্রকার। প্রথমতঃ আমরা দেখিতে পাই যে, ইহঁরা সকলেই পরম পতি | স্বাধীনতার বিপক্ষে সমগ্র পুরুষজাতি । হয় না ; সেই অধিকার আছে, ইহা আমরা স্বীকার করি | ধর্ম্ম যে সতীত্ব ধর্মের অন্যতর অঙ্গ, তাহার আর সংশয় নাই। এক্ষণে দেখা যাউক, আমাদিগের পতিব্রতা ধর্ম্মের ভাব কি প্রকার – পরিণয় সংস্কারে আবদ্ধ হইলে, স্বামীর প্রতি কলন্ত্রের যে थकर्त्रजश्त्रांश श्७प्रों উচিত এবং তজনিত যে সমস্ত কর্তব্য কার্য্য বিধেয় হয়, আমাদিগের পাতিব্রত্য ধর্ম্ম তদপেক্ষা অধিকতর আবশ্যক। আমাদিগের শাস্ত্রে কহে পতিই, পত্নীর পার্থিব দেবতা । অতি শৈশবকাল হইতে আমাদিগের বামাগণ এই পাতিব্রতা ধর্ম্মে দীক্ষিত হন। শুধু দীক্ষিত নন, পিত্রালয়ে বালিকাবস্থা হইতে মাতৃদৃষ্টাস্তে ইহার আদর্শ দেখিতে থাকেন । সর্ব্বস্থানে ও সর্ব্বজনের মুখেই এই ধর্ম্মের শিক্ষা প্রাপ্ত হইতে থাকেন। প্রতিবেশিনীগণও ইহাই শিক্ষা দেন । র্তাহারা শিক্ষা দেন :–তাহাদিগের । স্বামীর কতদূর প্রভূত্ব, সেই স্বামীর অনুরাগভাগিনী হইবার জন্য র্তাহার কতই যত্ন ও ক্লেশ স্বীকার করেন ; কত কষ্ট স্বীকার করিয়া হয়তো কেহ কেহ | কৃতার্থ হইতে পারেন না এবং পতিই সকলের একমাত্র গতি । যখন কোন শিক্ষা আরম্ভ হয় না, যখন, কোন মানসিক বৃত্তির মূর্ত্তি হয় নাই, যখন সমুদায় জ্ঞান সংস্কার মাত্র, যখন সংস্কার | সকল সঞ্জাত না হইতে হইতে হৃদয়ে। বদ্ধমূল হইয়া যায়, কিছুই বিচারস্থানীয় । জ্ঞানবিরহিত শৈশবকাল
