পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আষাঢ়, ১৩২০ । প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ। فساد —আর চীন হইতে ভারতে রেশম, রেশমী বস্ত্র, চা ও মিছারী আমদানী হইত। ' প্রথমে পার্শীরা এই ব্যবসায়ে লিপ্ত হয়েন। ইহুদীরাও পার্শদিগের দৃষ্টাস্তের অনুসরণ করেন। যুরোপের সহিত ব্যবসায় বিশেষ লাভজনক হইলেও কোন ? ভারতবাসী সে পথের পথিক হইতে সাহসী হয়েন নাই। ১৮৫৫ খৃষ্টাব্দে । কেম এণ্ড কোম্পানী এই কার্য্যে হস্তক্ষেপ করিয়া যুবক দাদাজাই নাওরোজীকে প্রতিনিধিরূপে বিলাতে প্রেরণ করেন। তখনও বাষ্পীয় যানের ও বাষ্পীয় পোতের বহুল-ব্যবহার আরব্ধ হয় নাই ; সুতরাং প্রতিদ্বন্দ্বিতার অভাবহেতু ব্যবসায়ে যথেষ্ট লাভ ছিল। বোম্বাইয়ের ব্যবস। দ্রুতগতিতে উন্নতিলাভ করিতেছিল। ১৮৬০ খৃষ্টাব্দের মধ্যে রায়চাদ ও প্রেমৰ্চাদের ব্যবসায় দেড়গুণ বৃদ্ধি BD S S DD L DBB BD DD DDBBD DDDD KD DBBBBB BDtDS তখনও বোম্বাই অঞ্চলে যথেষ্ট তুলা উৎপন্ন হইত। ১৮৬০ খৃষ্টাব্দে বোম্বাই হইতে ৫ লক্ষ ৬৬ হাজার গাইট তুলা রপ্তানী হয়। এই সময় বৈদেশিক রাজনীতিক ব্যাপারে অতর্কিতভাবে এ দেশে তুলার ব্যবসায়ের উন্নতি ংসাধিত হয়। দাস-ব্যবসায় লইয়া আমেরিকায় অন্তবিদ্রোহানল প্রজ্বলিত হইয়া উঠে ও আমেরিকা হইতে ইংলণ্ডে তুলার রপ্তানা বন্ধ হইয়া যায়। ইংল্যাণ্ডে সুতার ও কাপড়ের কালের কাব্য বন্ধ হইবার উপক্রম হইল। বোম্বাইয়ের ব্যবসায়ীরা বুঝিলেন, ভারতীয় তুলা ব্যতীত বিলাতের প’ল- ওয়ালাদিগের আর গতি নাই। বোম্বাইয়ে দুরদর্শী ব্যবসায়ীরা সরকারকে বলিলেন, তুলার রপ্তানীর ব্যবস্থা, গুদামের বন্দোবস্ত ও চুক্তিপত্র সকলের বিশেষ পর্য্যবেক্ষণ আবশ্যক । প্রেমচান্দ তখন বোম্বাইয়ের সমস্ত প্রধান য়ুরোপীয় ব্যবসায়ীর ও ব্যাঙ্কের সহিত সংস্থষ্ট । সুযোগ বুঝিয়া তিনি গুজরাটের ও কাখিবাড়ের সমস্ত তুলার আড়ং এ তুলা খরিদ করিতে লাগিলেন। সকলেই বুঝিলেন, আমেরিকার যুদ্ধ শীঘ্র শেষ হইবে না ; ইংলণ্ডকে তুলা কিনিতেই হইবে, কাযেই ভারতে তুলার দর উত্তরোত্তর বাড়িবে। প্রধান প্রধান ইংরাজ ব্যবসায়ীদিগের সহিত ঘনিষ্ট ংস্রবহেতু প্রেমচাঁদের তুলার ভবিষ্যৎদরের আন্দাজ করিবার সুবিধা হইল। এই সময় তিনি রিচি-ষ্টুয়ার্ট কোম্পানীর প্রধান দালাল নিযুক্ত হইলেন। DBuD DDBB S D DBDS DDBYS SKDD DBD DDD দাদনের পরিমাণ নির্দেশ করা ও দাদনে জামীন হওয়াই প্রেমচাঁদের প্রধান