পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/৪৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

°• .‛ ?,ኻቖ'•ኘ ̈ % " ... *ዃ8 ኛ ,'ላ:ጅ (: . .ሳ.•ኻና፰.*ፊ፣፲፯ኻ! ፰ሶ' :፡፧! ... "* ኴ” ̇ ̈ ( ̈ዄ ·• ` ...””,ዃmኛ ̈ ሓኳቃ*' ... .. (ኳ፰ኃታ'ቋ : ̊.ኛ¶ዳ ̇ ̇'ታዳ · .... "** V. iii . " {ኑ ' mነ‛‛‛ ፳፫ Iኻኖም I a SSSEESSArrrDKSSEESLEESSTSA AASSAe0SSSSrSSJSS S S SSSSeLSAS SLSSY :?*.:::: ,"*":::.:.:::: ";0 . دی۔ ”ہم . : : . " " ". . -- * . ̈... * “ቅY{) ** ፡ ..‛ ; ; " Š ` Ÿ፡ ጆ. • *• •'ኃሣኔ? ար 品匣 • • • •-ኗ •°: . . t 弘 ." I ... ." • “ና ̇ . " بعد . a . ..' . . እቶ‛ ቘ. .م * * * 甲 粤 ,爵 4 i. eta 翻 - . 确 সারে-অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ, পুণ্ড, ও সুহ্ম নামে পরিচিত। দীর্ঘতমার নাম, ঋখেদো, দেখিতে পাওয়া যায়। সুতরাং বৈদিককালে উড়িষ্যা অজ্ঞাত ছিল না। দুর্য্যোধন কলিঙ্গরাজ চিত্রাঙ্গদের কন্যাকে বিবাহ করেন ( মহাভারত-শান্তিপৰ্ব ) । তঁহার রাজধানী রাজপুরে অবস্থিত ছিল। আবার বনপর্বে দেখা যায়, যুধিষ্ঠির যখন গঙ্গা-সাগর-সঙ্গম হইতে সিন্ধুতীরে অগ্রসর হইয়া কলিঙ্গে উপনীত হইলেন, তখন লোমশ মুনি তঁহাকে বলিলেন, বৈতরণী:প্রবাহবিভক্ত এই কলিঙ্গে ধর্ম্ম দেবগণের সহায়তায় যজ্ঞানুষ্ঠান করিতেন। বর্ত্তমান যাজপুরই সেই যজ্ঞাপুর। মহাভারতের বিবরণ হইতে গঙ্গোপাধ্যায় মহাশয় উড়িষ্যার নিম্নলিখিত সীমা নির্দেশ করিয়াছেন—উত্তরে বৈতরণী, দক্ষিণে গোদাবরী, পূর্বে বঙ্গোপসাগর, পশ্চিমে উড়িষ্যার করদ সার উইলিয়মের যে অসুবিধা ছিল রাজা রাজেন্দ্রলালের সে অসুবিধা ছিল না। তিনি সংস্কৃতে সুপণ্ডিত ছিলেন। তিনি সমস্ত জীবন ভারতের শিল্পসম্বন্ধে ভ্রান্তমতের পরিবর্তনের চেষ্টা করিয়াছিলেন এবং সেই কার্য্যে কৃতকার্য্যও হইয়াছিলেন। তঁহার সমসাময়িক ভারতবাসী প্রত্নতত্ত্বালোচনাকারীদিগের মধ্যে তিনি অভ্রংলিহ গিরিচুড়ার মত জ্ঞানকিরণোজিলশিরে ७ांबांन ছিলেন। তাহার পূর্ববর্ত্তা লেখকগণ প্রধানতঃ য়ুরোপীয়। তাহারা গ্রীকো-রোমান সভ্যতাকেই বর্ত্তমান সভ্যতার ভিত্তি মনে করিয়া ব্রান্ত হইতেন। সেই বিশ্বাস-বশেই গোটে বলিয়াছিলেন, চীন, ভারত ও মিশর-এ সকল দেশের সভ্যতা বিস্ময়কর বস্তু ব্যতীত আর কিছুই নহে। সে মত এক্ষণে পরিত্যক্ত। প্রাচীর সহিত প্রতীচ্যের সম্বন্ধ যে স্মরণাতীত কাল হইতে আগত। এ কথা আর অস্বীকার করিবার উপায় নাই। প্রতীচ্যের ভাষা, সাহিত্য, শিল্প ও দর্শন যে ভারতের সহিত বিবিধ বন্ধনে বদ্ধ সে কথা আজ সকলেই স্বীকার করিয়া থাকেন। কিন্তু রাজেন্দ্রলাল যখন প্রত্নতত্ত্বক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইয়াছিলেন তখন সে কথা কেহ সহজে স্বীকার করিতেন না। তাহার প্রতিদ্বন্দ্বীরা ভারতীয় শিল্পে যাহা কিছু প্রশংসাৰ্ছ তাহাই গ্রীকপ্রভাবসত্ত্বত বলিতেন। রাজেন্দ্রলাল তাহাদিগকে যুক্তিতর্কে পরাভূত করিয়া। তবে আপনার বক্তব্য বিষয় বলিতে প্রবৃত্ত হইতে পারিয়াছিলেন। তাই উড়িষ্যার শিল্পবিবরণ বিবৃত করিবার জন্য তাঁহাকে ভিত্তিরূপে ভারতীয় শিল্পের थांौन थडिशन করিতে হইয়াছিল-বুঝাইতে হইয়াছিল, আলেক্‌