পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/৫৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ག་ཀོ་སིམ, ༡ཧ་ পটেশ্বরী। • • seo ܣܛܘܢ অনেকগুলি প্রস্তরের নারায়ণ, মর্ম্মরের শিবলিঙ্গ ও গৌরী-পট রহিয়াছে। : পিত্তল-নির্ম্মিত কালী ও দুর্গার মূর্ত্তিও দেখিতে পাইলাম। ब्राभद्रांगा. পটীর বেড় হইতে যাহা যাহা এই স্থানে আনিয়াছিলেন, সবই সেই স্থানে রক্ষিত । আছে। দেবদেবীর মূর্ত্তিগুলির মধ্যে গোবিন্দদেব ও মদনমোহনের হস্ত ও. . কর্ণ ভগ্ন দেখিতে পাইলাম। প্রবাদ, রামরাম পটেশ্বরীকে মৎস্য ও মাংসের ” ভোগ দিতেন ; সেই কারণে উক্ত ঠাকুরদ্বয় স্থান ছাড়িয়া চলিয়া যাইতেছিলেন; তাই নাকি পটেশ্বরী তাহাদিগকে দণ্ডিত করেন। জনশ্রুতি আছে, - রামরামের মৃত্যু হইলে, তাহার স্ত্রী রামরামকে গঙ্গায় দিবার বাসনা করেন ; ; কিন্তু সে সময় বহু দূরে শব বহিয়া গঙ্গাতীরে লইয়া যাইবার উপযুক্ত লোকের • যোগাড় হইয়া উঠিতেছিল না। রাত্রিতে রামরামের স্ত্রীর স্বপ্ন হইল, । “তোর ভাবনার কোন কারণ নাই। আমিই রামের সহিত যাইব ।” প্রত্যুষে আপনা। আপনি গ্রামের লোক জুটিয়া রামের শিব দুই ক্রোশ দুরে । চাকদহে গঙ্গাতীরে লইয়া চলিল। প্রাতঃকালে রামের স্ত্রী পটীর মন্দিরের তালা-বন্ধ দরজা খোলা পড়িয়া আছে দেখিয়া আশ্চর্য্যান্বিত হইলেন। তঁহার মনে সন্দেহ হওয়ায় তিনি পটীর পট ও অন্যান্য বিগ্রহ যথাসময়ে জলে বিসর্জন ২ : করিবার মানসে মা’র নিকট ধাত্রা দিলেন। পটেশ্বরী রামের স্ত্রীকে স্বপ্ন দিলেন, “আমাকে জলে ফেলিস না। আমি ভক্তের সৎকার করিয়া ফিরিয়া । আসিয়াছি।” আমরা বেদীর উপর পটেশ্বরীর পট দেখিলাম। পটেশ্বরী নামে হিন্দুৰ । দিগের কোন দেবতা নাই, পটেই মা’র স্বরূপ অঙ্কিত আছে বলিয়া মা’র । নাম পটেশ্বরী হইয়াছে। কিন্তু তিনি কোন মূর্ত্তিতে এই স্থানে বিরাজিতা, । তাহা সাধারণের জানিবার উপায় নাই ; পটীর পটও সাধারণ লোক স্পর্থ । করিতে পায় না। পটখানি বস্ত্রাবৃত আছে। প্রতি বৎসর শারদীয়া পূজার বোধনেয় দিন পটের, বস্ত্র-পরিবর্তন হয়। পুরাতন বক্স ফেলিয়া নূতন কাপড় দিয়া পৰ্টখানি আবার নূতন করিয়া জড়াইয়া রাখা হয়। পট কিরূপ, পটে । কি মুক্তি অঙ্কিত, তাহা পুরোহিত মহাশয়ও জানেন না ! পাৰ্টখানি । তুলিলে অনুমান হয়, যেন দেড় হন্ত লম্বা ও অৰ্দ্ধহস্ত বিস্তৃত দেবদারু, কাঠের । zB BDB DSDBBD BD BiBBDBD DDD DD DBBDD DBBDBSS কারণ, পাতলা তক্তার মত পটখানি হাতে করিয়া টিপিলে ঠিক কবজ-লিখা," | ভূজপত্রের ন্যায় মড় নড় করিতে থাকে। পুজারী মহাশয় বলিলেন, পটীয়