পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓGrN) আর্য্যাবর্ত্ত ৩য় বর্ষ-১১শ সংখ্যা । ষতীশ যত বিনীত ভাবে কথা কহে, আগন্তুকের কণ্ঠস্বর ততই উচ্চ হয় । যতীশ তাহাকে বহিৰ্বাটীতে লইয়া গেল। কল্যাণী ভাবিতে লাগিল । সেই দিন আহারের পর যতীশচন্দ্র হর্ম্ম্যতলে কম্বলের উপর শয়ন করিয়া বিশ্রাম করিতেছিল। কল্যাণী কক্ষে প্রবেশ করিল। স্বামীর কাছে বসিয়া সে জিজ্ঞাসা করিল, “ আজি কলিকাতা হইতে যে লোকটি আসিয়াছিল, সে তোমার কাছে কত টাকা পাইবে ?” যতীশ বলিল, “দুই শত টাকা ।” “তোমার কি আরও দেনা আছে ?” ‘द्धांछि ।” “মোট কত টাকা হইবে ?” “ef g gtgtg ” টাকার পরিমাণ শুনিয়া কল্যাণী চিন্তিত হইল,-জিজ্ঞাসা করিল, “শোধ করিবার কি করিবে ?” যতীশ বলিল, “তাই ভাবিতেছি।” “শোধ করিবার কি কোন উপায় নাই ?” “থাকিবার মধ্যে আছে, ঠাকুরমা’র সম্পত্তিটুকু।” “দাম কত হইবে ?”

  • स्त्रां) छांखांद्र प्रेक क्षेऊ श्रांद्र ।।”

“ঐটা বেচিয়া ফেলি।” “তাহার পর কি খাইব ?” “এখনই বা কি করিবে ? আগে তুমি খোলসা হও। সব শোধ করিয়াও शंटड किकू का थांकित्व। अांद्र लूमि कि भांटन २०२९ টাকাও আনিতে পরিবে না ? তাহাতেই সুখে হউক-দুঃখে হউক, আমাদের চলিয়া যাইবে। এ অপমান-এ অস্বস্তিতে কায নাই।” “কিন্তু সম্পত্তি বেচিব বলিলেই তা বিক্রয় হয় না। এ দিকে ইহঁরা যে আর সময় দিতে চাহেন না ।” কল্যাণী মুহূর্ত্ত কি ভাবিল, তাহার পর বলিল, “এখন কত টাকা হইলে जूनि যতীশ বলিল, “প্রায় দুই হাজার।”