পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৩৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

08 আর্য্যাবর্ত্ত । ৩য় বর্ষ-৫ম সংখ্যা । সজারুর গাত্রস্থ কণ্টক ও কর্কট, চিংড়ী, শামুক, শঙ্খ, কচ্ছপাদির পৃষ্ঠস্থ gधांजों aयंकृटि আত্মরক্ষার বর্শ্বস্বরূপ। মানুষের যুদ্ধে যেমন বল ও কৌশল সমধিক প্রয়োজনীয় ; প্রকৃতির এই জীবন-সংগ্রামেও ঠিক সেইরূপ। প্রকৃতি সেই জন্য তাহার সন্তানগণকে কেবল আক্রমণ এবং আত্মরক্ষা করিবার অস্ত্রশস্ত্র প্রদান করিয়াই ক্ষান্ত BBDD DDSS S zB DBD BDDDB YY BYBiD BDDBBLDB DBDD করিয়াছেন। নিয়ে তাহার কতকগুলি উদাহরণ দেওয়া গেল । উত্তর মেরুর নিকটবর্ত্তী শ্বেত তুষারাচ্ছন্ন দেশের অধিকাংশ জীবই তাহাদের আক্রমণকারীর দৃষ্টিপথ হইতে আত্মগোপন করিবার জন্য সাধারণতঃ শ্বেতiB BDD DDD S SDD BB BDBDBD DDDBD BBD BDBD DDBB LHDS ঐ সকল দেশের আর একটু দক্ষিণে আসিলে দেখা যায় যে, তথায় জীবগণ ঋতুপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের বর্ণেরও পরিবর্তন করিয়া থাকে । ঐ দেশীয় শৃগাল, আর্ম্মিন প্রভৃতি জন্তুর গ্রীষ্মকালে সাধারণতঃ ধূসরবর্ণ হইয়া DDBDSDBD BBDBDSYiDB DuDiiD BBBDDB DDDS DBDD YS BDBBB শ্বেতবর্ণ ধারণ করে । অবশ্য ঐ দেশীয় কতকগুলি জন্তু সমস্ত বৎসর ব্যাপিয়া একই প্রকার বর্ণ ধারণ করে। কিন্তু একটু যত্ন করিয়া অনুধাবন করিলে বুঝা যায় যে, উহাদের আত্মরক্ষার অন্য কতকগুলি উপায় আছে। মরুবাসী জন্তুগণ সাধারণতঃ বালুকাধুসরবর্ণ হইয়া থাকে। কোন কোন কীটের এরূপ শক্তি আছে যে, তাহাদিগকে যদি বিভিন্ন বর্ণের বৃক্ষশাখায় স্থাপিত করা হয়, তাহা হইলে তাহারা সেই বৃক্ষের অনুরূপ বর্ণ ধারণ করিয়া থাকে । কতকগুলি প্রজাপতির পক্ষদ্বয়ের একদিক সুরঞ্জিত । তাহারা যখন উড়িতে থাকে তখন তাহাদিগকে বেশ স্পষ্ট এবং প্রকাশুিভাবে দেখা যায়। কিন্তু যখন তাহারা আবার তাহদের পক্ষদ্বয় একত্র সংযুক্ত করিয়াকোন বৃক্ষগাত্রে সংলগ্ন হয়, অর্থাৎ যখন তাহদের পক্ষদ্বয়ের অপর পৃষ্ঠা কেবল দৃষ্টিগোচর হয়-তখন তাহাদিগকে বৃক্ষগাত্র হইতে পৃথক ভাবে হঠাৎ দেখা যায় না। আবার এক প্রকার প্রজাপতি আছে, তাহারা তাহাদেৱ ভক্ষকের রসনায় বিস্বাদ বলিয়া বোধ হয় । সুতরাং, ভিক্ষকের অনাসক্তিই তাহদের জীবন রক্ষার প্রকৃষ্ট উপায় । এই সকল উপযোগিতা এক জাতীয় জীবকে অপর জাতীয় জীবের আক্রমণ হইতে রক্ষা করিয়া থাকে । কিন্তু এক শ্রেণীরই জন্তর মধ্যে