পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 . আর্য্যাবর্ত্ত । ৩য় বর্ষ--১ম সংখ্যা । “কাহারও কাহারও করে সত্য ; কিন্তু আমার সে ভয়ের কারণমাত্র লাই। বরং এতদিন যে মাতৃস্নেহ লাভে বঞ্চিত ছিলাম, এখন তাহাই লাত করিয়াছি।” “তবে ভাবনা কিসের ?”

  • cडोंभांकि qक कथा बकिय ।”
  • कि "

তখন বিরজা সেই ভাদ্র মাসের অপরাহ্নে স্নানের ঘাটে নৌকাযাত্রীদিগের দর্শন হইতে আরম্ভ করিয়া সকল কথা বলিল, তাহার সন্দেহেরতাহার আশঙ্কার সকল কখা স্বামীকে বলিল । সে কথা শুনিতে শুনিতে ব্রজেন্দ্রের মুখে বিস্ময় ফুটিয়া উঠিতে লাগিল। শিক্ষা কি মানুষের স্বভাবের কোন পরিবর্তনই করিতে পারে মা ? বিরাজার কথা শেষ হইলে বিস্ময় ও বিরক্তি গোপন করিয়া ব্রজেন্দ্র হাসিয়া বলিল, “তবে দেখিতেছি, বিবাহের পুর্বেই “শুভদৃষ্টি” হইয়াছিল!” বিরাজা বলিল, “তুমি রঙ্গ রাখা। আমার বড় ভাবনা হইয়াছে।” “ভাবনার কথাই বটে।”

  • ५थंन् ऎठे दिक °

“চারি হাত এক হইয়াছে। ইংরাজিতে একটা কথা আছে নবীনচন্দ্র তাহা বাঙ্গালায় প্রকাশ করিয়াছেন “-হস্তচু্যত পাশা হয়েছে। যখন কি হ’বে ভাবিয়া এবে ? এখন ভরষা সরোজার অদৃষ্ট।” বিরাজ দীর্ঘশ্বাস ত্যাগ করিলা । ব্রজেন্দ্র বলিল, “তবে আশঙ্কার অবকাশও যেমন আছে।--আশার অবকাশও তেমনই আছে। যতীশ তরুণ যুবক । ঘটনাস্রোতে ভাসিয়া কুসঙ্গে পড়িয়াছে। সে কুসঙ্গের কুপ্রভাব তাহার হৃদয় মলিন করিতে পারিয়াছে কি না সন্দেহ। একদিকে অধ্যয়ন, অন্যদিকে প্রেম এই দুই পুণ্য প্রভাবে তাহার হৃদয় অবশ্যই পাপকে পরিহার করিবে.” : তাহার পর পত্নীর মুখচুম্বন করিয়া ব্রজেন্দ্র বলিল, “বিশেষ তোমরা যখন অঘটনও ঘটাইতে পার-তখন আর ভয় কেন ?” । বিরাজা উৎকর্ণ হইয়া স্বামীর কথা শুনিতেছিল। স্বামীর কথায় তাহার