পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৪২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আশ্বিন, ১৩১৯ । মহেশপুরের সূর্য্য রাজা । ” ৩৮৭ পৃথিবীতে অসম্ভব কিছুই নাই। পলালের নৌসেনাবিভাগের জেলে কৈবর্ত্তাদিগের মধ্য হইত উন্নতাবক্ষ, স্থিরপ্রতিজ্ঞ, অসমসাহসী যুবক, রাজার প্রধান নৌবাহিনী।পরিচালক সূর্য্যনারায়ণ দাস্য-রাজার নিকট অগ্রসর হইলেন। সূর্য্য দাস মনে মনে ভগবানের নাম স্মরণ করিয়া প্রভুর অল্পের মর্য্যাদা, এবং রাজার সম্মান ও রাজার জীবন রক্ষা করিবার জন্য অসম্ভব কার্য্য সম্ভব করিতে বদ্ধপরিকর হইলেন । সুর্য্য দাস এক বার আকাশের দিকে চাহিয়া দেখিলেন, আর এক বার চঞ্চল উত্তর পবনের ক্ষি পগতি অনুভব কবিয়া বঙ্গেশ্বরকে বলিলেন, ‘ধর্ম্মাবতার অনুমতি করুন, চরণাধুলি দিউন, অন্ত রাত্রিতেই রাজকুমারকে লক্ষ্মণাবতী হইতে নবদ্বীপে আনিয়া দিব ।” রাজা সুর্য্য দাসের ক্ষমতা বিশেষরূপে অবগত ছিলেন, সুর্য্যের আশ্বাসবাক্যে তিনি আশ্বস্ত হইলেন। সূর্য্য দুইখানি ছিপ একসঙ্গে জুড়িয়া ছিপের ডাক বসাইয়া দ্বিগুণ মাল্লা সমভিব্যাহারে অনুকুল বাতাসে পাইল তুলিয়া জাহ্নবীর প্রবাহ বিদীর্ণ করিয়া প্রখর স্রোতের বিরুদ্ধে উত্তরাভিমুখে চলিলেন, যে প্রবল বাতাস নৌকার প্রত্যেক আরোহীর-প্রত্যেক মাঝি মাল্লার নিকট সংহারমূর্ত্তি ধারণ করিয়াছিল তাহাই সুর্য্যদাসের সহায় হইল। যখন সূর্য্য রাজপুত্রকে লইয়া লক্ষ্মণাবতী পরিত্যাগ করিলেন, তখন DBDDD DBBBDDS DBDBB S BD DBBDDBD DDSBBSBDBDDH LLuL uGDS চন্দ্রের কিরণে গঙ্গার বীচিমালা জ্বলিতেছে। সূর্য্য দাস যাইবার সময় যেমন পাইলাভরে স্রোতের বিরুদ্ধে ছুটিয়া চলিয়াছিলেন আসিবার সময় সেইরূপ স্রোতের বেগে তীব্র বেগে নবদ্বীপের পথে অগ্রসর হইয়াছিলেন। এক রাত্রিতেই মহারাজ লক্ষ্মণ সেনকে নবদ্বীপে পাইয়া পরম গ্রীত হইলেন। তাহার প্রতিজ্ঞার্যক্ষ হইল, জীবন বঁাচিল । বঙ্গেশ্বর দাস কৈবর্ত্তাদিগের উপর সন্তুষ্ট হুইয়া বলিলেন, “তোমরা কি KBDt uDDS BK S BB BBDB DBDBD DBDB BDDDDD DDD S পূর্বেই বলিয়াছি, অসংখ্য নদীখালপরিবৃত বঙ্গদেশে সে সময় বহু ধীবর দাসের বাস ছিল। তাহারা রাজসরকারে উচ্চপদে উন্নীত হইয়াছিল বটে ; কিন্তু তাহদের স্পষ্ট জল শুদ্ধ বিবেচিত হইত না । উচ্চশ্রেণীর হিন্দুগণ জেলেকৈবর্ত্তাদিগের জল ব্যবহার করিতেন না বলিয়া তাহারা মনে মনে বড়ই tDBD DD S SBB DDtBKKK DBDDK SK KKzt DD su করিল, “ধর্ম্মাবতার, আমরা আর কিছুই প্রার্থনা করি না, আমাদিগকে এই