পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈশাখ, ১৩১৯ । ঈশার পুনরাবির্ভাব । ११. করিতে লাগিলেন, “দোহাই মা এণ্টোয়াপের চির রক্ষয়িত্রী কুমারী দেবী, এ যাত্রা যদি প্রাণে প্রাণে রক্ষা পাই, তাহা হইলে তোমার একটি সুবর্ণময়ী প্রতিমা নির্ম্মাণ করিয়া দিব এবং সুবৃহৎ মধুপব্বত্তিকায় তোমার মন্দির আলোকিত করিব।” শুনিয়া অধ্যাপক । মহাশয় বাঙ্গ করিয়া বলিলেন,“কুমারী দেবী নৌকার উপর যেরূপ জাগ্রত ভাবে অধিষ্ঠিতা, এণ্টোয়াপের মন্দিরের ভিতরেও তঁহার অবস্থা তদ্রুপ জানিবেন।” কে যেন সমুদ্রের দিক হইতে ' বলিল, “দেবী স্বর্গে বিরাজমান।” আরোহীদিগের মধ্যে এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করিল, “এ কথা কে বলিল ?” শ্রেষ্ঠীর ভূত্য কহিল, “সয়তান - এণ্টোয়াপের কুমারী দেবীকে পরিাझाम कgिङ6छ ।' ইহাদিগের এইরূপ কথাবার্তা শুনিয়া নৌকাব্যক্ষ অত্যন্ত বিরক্ত হইয়া উঠিলেন। তিনি বলিলেন, “দেবী দয়াময়ী’’ বলিয়া আর বৃথা চীৎকার করিতে হইবে না, তৎপরিবর্তে সে উতি লইয়া জল সেচিতে থাক।” তিনি নাবিকদিগকে লক্ষ্য করিয়া বলিতে লাগিলেন, “আমরা আর মুহুর্ত্তমাত্র অবসর পাইয়াছি। যে সয়ন্তান এখনও তোমাদিগকে ছাড়িয়া আছে, তাহার নামে শপথ করিয়া তোমাদিগকে বলিতেছি যে, অদ্য আমাদিগকে স্ব স্ব রক্ষাকর্তা হইতে হইবে, সম্মুখস্থ অপরিসর সাগরাংশ কিরূপ ভীষণ বিপদসঙ্কুল তাহা আমি ত্রিশবৎসর ব্যাপী * অভিজ্ঞতা হইতে সম্যক অবগত আছি।” এই বলিয়া নৌকাধ্যক্ষ হাইল ধারণ করিয়া পর্য্যায়ক্রমে আকাশ, সমুদ্র ও নৌকার প্রতি দৃষ্টি নিক্ষেপ করিতে লাগিলেন। টমাস নিয়স্বরে বলিল, “অধ্যক্ষ সকল বিষয় লইয়াই ব্যঙ্গ করিয়া থাকে ।” যোদ্ধ বেশধারী যুৱাপুরুষকে উদ্দেশ করিয়া ধনিকন্যা সাহঙ্কারে বলিলেন, “ভগবানের কি ইহাই অভিপ্রেত যে, আমরা এই সকল ইতার ব্যক্তিগণের সহিত একত্র প্রাণ বিসর্জন করিব।” যুবক বলিলেন, “না, তাহা কখনই হইতে পারে না। সুন্দরী, আপনি আমার কথায় কর্ণপাত করুন।” এই বলিয়া যুবক যুবতীর কটিদেশে বাহুবেষ্টন করিয়া মৃদুস্কার বলিতে লাগিলেন, “আমি বিশেষ সস্তরণপাটু, এ কথা বোধ হয় আপনি অবগত নহেন। আপনার সুদীর্ঘ কেশদাম ধারণ পূর্বক এই দুস্তর জলরাশি অতিক্রম করিয়া আমি অনায়াসে আপনার সহিত নিরাপদে উপকুলে উপনীত হইতে পারিব। কিন্তু আমি কেবল আপনাকেই রক্ষা করিতে পারি।” যুবর্তী একবার জননীর দিকে চাহিয়া দেখিলেন। যুবক বুঝিতে পারিলেন, তঁহার প্রণয়িণীর অন্তরে ঈষৎ মাতৃভক্তির আবির্ভাব হইয়াছে। যুবতীর মাতা সে সময় নতজানু হইয়া ধর্ম্মযাজকের নিকট প্রায়শ্চিত্তের ব্যবস্থা লইতে প্রয়াস পাইতেছিলেন । ধর্ম্মযাজক। কিন্তু তঁহার কথায় কর্ণপাতও করিতেছিলেন না। যুবক সুন্দরীকে প্রবোধ দানের জন্য অনুচ্চ স্বরে বলিতে লাগিলেন, “ভগবানের যাহা অভিপ্রেত, tDtDLBLBDB BtBBD DYYD DDBDB DDuDSS BBB BB BDLEB DLDDLD LD E সন্নিধানে ডাকিয়া লয়েন তাহা নিশ্চয়ই তঁাহার পারলৌকিক মঙ্গলের জন্য ।” পরে অপেক্ষাকৃত মৃদুস্বরে তিনি বলিলেন, “আমাদের ন্যায়। তরুণ তরুণীর জন্য কিন্তু এই জগতই BBBDB BDBD S DDD DBDB DBS DBBB BDBu DDBB BDS BDD DDD DLDBDuDuB DBDuDD DBDBD BDD LD DDD tBBDD