বৈশাখ, ১৩১৯ । মিজানগরের ধ্বংসাবশেষ । * Gł প্রদৰ্শকের অনুসন্ধান করিতে লাগিল, তখন র্তাহার। আর কোন সন্ধান পাওয়া গোল না। ঝটিকাতাড়িত তীখানি সমুদ্রতীরবর্তী শৈল্যখণ্ডের সানুদেশে নিপতিত হওয়ায় তৎক্ষণাৎ চুর্ণিত হইয়াছিল। দুঃসাহসী নৌকাধ্যক্ষ কিন্তু তখনও পাটাতনের কাঠrLBu DDD YS SD BBDB Y DDD SLELEE LBSBDDD BDDSS G মহাপুরুষ তীর হইতে অবতরণ করিয়া নৌকাচু্যত অধ্যক্ষ্যকে উঠাইয়া ধরিলেন এবং * তরঙ্গাভিঘাতে নিস্পেষিত র্তাহার শক্তিহীন দেহ বেলাভূমে আনায়ন পূর্বক কহিলেন, “যাহা হইবার তাহা হইয়াছে, কিন্তু কদাপি আর এরূপ, আচরণ করিও না। তোমার দৃষ্টান্তের ফল আতি বিষময় জানিবে।” এই বলিয়া ভঁাহাকে স্বীয় স্কন্ধে স্থাপনপূর্বক কুটীরসন্নিধানে লইয়া গেলেন এবং গৃহদ্বারে করাঘাত করিয়াই অন্তহিত হইলেন। এইস্থানে নাবিকরা “কৃপামন্দির’ নামক একটি মঠ নির্ম্মাণ করিয়াছিল । শুনিয়াছি, তথায় বালুকাতটো ঈশ্বরপদচিহ্ন দর্শনের জন্য বহুকাল ধরিয়া দেশবিদেশ হইতে লোকসমাগম হইত। পরে ফরাসীজাতি কর্তৃক বেলজিয়ম অধিকার কালে মঠের সন্ন্যাসিগণ সেই পূত স্মরণচিহ্ন লইয়া অন্যত্র গমন করিয়াছিলেন। মর্ত্তভূমে ঈশার শেষ LBDBBDLDBD BDDDD YDLL SDBDBBL শ্রীগুরুদাস সরকার । মিজানগরের ধ্বংসাবশেষ। pamumuhimunumo ভারতবক্ষে যে কতশত প্রাচীন কীত্তি বর্ত্তমান আছে, তাহার। আর ইয়ত্তা নাই। এখন সেই সকল প্রাচীন কীর্ত্তির সহিত ভ্রান্তিমূলক কিম্বদন্তী বিজড়িত হইয়া ইতিহাস বিকৃত করিয়া দিয়াছে। বঙ্গদেশে এমন অনেক স্থান আছে, যাহার নাম 'ইতিহাসে স্থান পাইবার সম্পূর্ণ যোগ্য। আমরা আজ পাঠকগণের নিকট সেইরূপ একটি স্থান সম্বন্ধে কয়েকটি কথা বলিব ।
