বৈশাখ, ১৩১৯ ৷৷ সংগ্রহ । ' .११ যুরোপের অধিকাংশ দেশেই নির অপেক্ষা নারীর সংখ্যা অধিক। ঐ অঞ্চলে DLLDLSS SBKY BBB DBDDBDBBD DDBDD LLLBDB DBDBDS ti BBDBBD uDDDBBBB DuD অনেক বালক শৈশবেই পঞ্চােত্ব পায়। তদ্ভিন্ন পুরুষদিগকে দৈনস্ত্রী ও পুরুষ। ন্দিন কার্য্য নির্বাহার্থ স্ত্রীজাতি অপেক্ষা শরীরকে অধিকতর বিপন্ন করিতে হয়, সেই জন্য নারী অপেক্ষা নরগণের মধ্যে মৃত্যুর হার অত্যন্ত অধিক। এই দুই কারণের সমবায়ে য়ুরোপের অধিকাংশ দেশেই নারীর সংখ্যা অধিক। পক্ষান্তরে ভারতে ও পুথিবীর অধিকাংশ দেশে নারী অপেক্ষা নরের সংখ্যাই অধিক। য়ুরোপে যে অনুপাতে স্ত্রী ও পুরুষ জন্মিয়া থাকে, ভারতেও প্রায় সেই অনুপাতেই স্ত্রী ও পুরুধ জন্মে। তবে যুরোপে স্ত্রীজাতির জীবিত থাকিবার অবস্থা যত অনুকুল, ভারতে তত নহে। অতঃপর শ্রীযুত গোট মহাশয় ভারতে শ্রীজাতির জীবনধারণের প্রতিকুল অবস্থার কথা আলোচনা করিয়াছেন। তিনি বলিয়াছেন, ভারতে কেহ কন্যা চাহে না । কিছুকাল পূর্বেই ভারতের কোন কোন সম্প্রদায়ের মধ্যে শিশু কন্যা অবস্থার প্রতিকুলতা। হত্যা করিবার প্রথা ছিল। ভারতের উত্তর পশ্চিম অঞ্চলেই এই কুপ্রথার আতিশয্য দৃষ্ট হইত। কয়েক বৎসর মাত্র পূর্বে এই সম্বন্ধে একটি বিস্ময়কর ব্যাপার শ্রীযুত গেটের জনৈক বন্ধুর গোচর হইয়াছিল। কোনও দেশীয় রাজার দরবারে র্তাহার উক্ত বন্ধু রাজার ভগিনীর বিবাহে ব্যয়সম্বন্ধে কথাবার্তা কহিতেছিলেন। উক্ত বিবাহে কি পরিমাণ অর্থ ব্যয় করা হইবে সে সম্বন্ধে নানা জনের নানা মত উপস্থিত হয় । সেই জন্য উক্ত বন্ধু মহাশয় জিজ্ঞাসা করেন, ইতঃপুৰ্বে ঐরাপ কন্যার বিবাহে কিরূপ ব্যয় হইয়াছে ? উত্তরে তিনি শুনিলেন, ঐ রূপ কন্যার বিবাহের কোনও নজীরই নাই। ঐ বালিকার পূৰ্বে ঐ বংশে অন্য কোনও বালিকাকেই জীবিত থাকিতে দেওয়া হয় মাই। শ্রীযুত গেটের নিকট জনৈক পঞ্জাৰী ভদ্রলোক গল্প করিয়াছিলেন যে, তিনি যখন বালকDD DBDBY BB DB mDDB BBD LLL SDBBBDDt SMK DL DDDDDSDDS য়াছিলেন । ইনি আরও বলিয়াছিলেন যে, তঁাহার এক খুড়ীর সাত কন্যা জন্মে ; ঐ সাতটি BYBDBDBBBS DDDBDB BD DBBBDuuDS TD DBDDt DDDDBBK BBSDDBD DBE BKBD ঐরূপ প্রথা প্রচলিত নাই ; কিন্তু এখনও শিও বালিকার জীবন রক্ষার প্রতি ঔদাসীন্য व्यकिड इईब्रा थाcक । বালিকা-বিবাহে অশুভ ফলের কথার আলোচনা করিয়া দেশীয় রাজ্যের আদম সুমারীর জনৈক অধ্যক্ষ ১৯০১ খষ্টাব্দে লিখিয়াছিলেন ;-“এই সমস্ত শৈশবপায়ণীতা বালিকা বিবাহের পুস্পশয্যা হইতে অবিলম্বে চিন্তাশয্যায় শয়ন করিয়া থাকে। স্নায়াবক দৌর্বল্য, ক্ষয়কাশ ও জরায়ুর পীড়া নিৰ্দয়ভাবে ইহাদের মধ্যে অস্তকের প্রভাৰ প্রকাশ করে ।” য়ুরোপ হইতে ভারতে স্ত্রীপুরুষের অনুপাতের পার্থক্যসাধনে উপযুক্ত কারণ যথেষ্ট বলিয়াই মনে হয়। কেহ কেহ বলেন, এ দেশে স্ত্রীলোেকরা শুদ্ধান্তে অবস্থিতি করেন, তঁাহারা সাধারণের সম্মুখে উপস্থিত হয়েন না,-সেই জন্য তঁহাদের ন্যাঙ্গ কারণ। গণনায় BDD SDYSS DBS KE SgDD BDD BBiBDD YEKS
