পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V 0 আর্য্যাবর্ত । २१ द-sभ ज९थी । ব্রজেন্দ্রের প্রেমতীক্ষ দৃষ্টি অতিক্রম করিতেও পারে নাই। বিরজাকে দেখিয়াই ব্রজেন্দ্র বলিল, “বিরজা, আমার পরীক্ষার আর ছয় মাসমাত্র বিলম্ব আছে।” বিরাজা বুঝিল, যে মিলনতৃষ্ণ তাহার হৃদয় পূর্ণ করিয়াছিল-তােহা স্বামীর হৃদয়ও জুড়িয়া রহিয়াছে। রবি করে কুজীবটিকার মত তাহার অভিমান দুর হইয়া গেল-মিলনানন্দে যুবতী-হৃদয়পূর্ণ হইয়া গেল। তাহার পর স্বামীস্ট্রীতে কত কথা হইতে লাগিল। প্রায় তিন মাস পরে স্বামী স্ত্রীতে সাক্ষাৎ । মিলনব্যাকুল যুবক যুবতীর কথা কি ফুরায় ? যখন কথা কহিতেই আনন্দ-কথা কহাইতেই আনন্দ, তখন কথা প্রত্যক্ষ আগত প্রায় আপনি আইসে । তখন কথার স্রোতে ভরা জুয়ার, তাহাতে ভাটা পড়ে না। যখন নিমেষালসপষ্মপংক্তি পত্নী পতির মুখে চাহিয়া আর সব ভুলিয়া যায়েন,--যখন পতির পিপাসিত নয়ন প্রিয়ার আননে সর্ব্বসুষমাসমন্বয় দেখিয়া বিপুল পুলকে আকুল হইয়া উঠেন, তখন দীর্ঘযাম যামিনী যেন ক্ষণমাত্রে অতিবাহিত হইয়া যায়। কিন্তু যখন মিলনে কথা খুজিয়া পাওয়া যায় না, যখন নয়নের তৃষ্ণ মিটিয়া যায় তখন জানিবে প্রেমের পূর্ণ প্রবাহ মন্দীভুতবেগ হইয়াছে, সুখলতা এ জীবনে আর সুমনসDBDDD DGD DDD D S BDBBDB BDD DDBB BDDDDDDLS বিরাজা ও ব্রজেন্দ্র কত কথা কহিতে লাগিল, উভয়ে সেই কথায়-মিলনানন্দে এমনই তন্ময় যে বাতায়নপার্থে তাহদের প্রেমালাপপ্রবণলোলুপ প্রথমা ও দ্বিতীয়া বধুর অলঙ্কার শিঞ্জিত বা মৃদুস্বরে কথোপকথন কাহারও কর্ণগোচর হইল না। কথায় কথায় ব্রজেন্দ্র বলিল, “মা আজ কাল আমার উপর প্রায়ই রাগ ३६ ।” বিরাজ বিস্মিত হইল, জিজ্ঞাসা করিল, “কেন ?” সে তাহার শ্বাশুড়ীকে যাহা জানিত তাহাতে র্তাহার পক্ষে পুত্রের উপর ক্রদ্ধ হওয়া সে অসম্ভব বলিয়াই বিবেচনা করিত। ব্রজেন্দ্র হাসিয়া বলিল, “তোমাকে লইয়া যাইতে পারিতেছেন না বলিয়া ।” বিরাজার মনে হইল বলে, “সে দোষ কাহার ?” কিন্তু সে কথা বলিতে डांहॉब्र व्याख्जा श्वा। cन नेौद्भद ब्रश्चि । BDBDBDBS DBBSt DBDBBDSDB BBS DBD D sBDD DDD S আমি যদি উত্তরে বলি, “মা এত দিন তা আমাকে লইয়া সন্তুষ্ট ছিলোঁ”-