পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

t আর্য্যাবর্ত ২য় বর্ষ-৭ম সংখ্যা । سو8S মন্ত্র পর্য্যন্ত সমস্ত মন্ত্রতন্ত্রের উদ্দেশে তীব্র শ্লেষ। ইন্দ্রাতৃণ আমাদেরই কৃশ, খেসারিডাল আমাদেরই মাসকড়াই, একজটা দেবী আমাদেরই ‘বাণের পৃষ্ঠে দেবী যান, সম্মুখে দক্ষিণে ধরিয়া খান।” কবি করন্যাদের পরিবর্তে আমাদিগকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখাইয়াছেন। বালক সুভদ্র যখন ‘মহাতামসি’ করিবার জন্য প্রাণের আকুলত জানাইতেছে এবং কবি সেই উপলক্ষে বলিতেছেন, “হাজার বছরের নিষ্ঠুর বাহু অতটুকু শিশুর মনকেও পাথরের মুঠোয় চেপে ধরেচে, একেবারে পাঁচ আঙুলের দাগ বসিয়েছে।রে! কখন সময় পেল সে ? সে কি গর্ভের মধ্যেও কাজ করে ?” তখন বুঝিতেছি এ ত রঘুনন্দনশাসিত হিন্দুসমাজের বালবিধবার নিজল একাদশীর কথা । মহাপঞ্চককে বেশ চিনিয়াছি, তবে পরিচয়টা আর cथांकागां कब्रिशां दि नां । BDuDSDBDB BB DBD SDDDS DBDB DDD DSMK DBLBBDB DDS DBD অসাড় হয়, তাহ আচলায়তনের আচার্য্য যেমন বুঝিয়াছেন, পঞ্চক যেমন বুঝিয়াছে, আমরাও যে তেমন বুঝি না। এরূপ নহে। মন্ত্র তন্ত্র আচমন আসন অঙ্গন্যাস যে আসল বস্তু হইতে আমাদিগকে দূরে লইয়া যায় তাহাও বুঝি। বুঝিয়াও বলিতে ইচ্ছা হয়-ইহার শেষ মীমাংসা কি ? পৃথিবীর সর্বত্র সকল ধর্ম্মেরই ত এই দশা। যে খ্রীষ্ট-প্রচারিত ধর্ম্ম য়িহুদীধর্ম্মের জটা ভাঙ্গিয়া ধর্ম্মকে ঋজু করিতে অগ্রসর হইয়াছিল, তাহাও কি ক্যাথলিক মঠ-মন্দিরে অনুষ্ঠান-বাহুল্যে ভারাক্রান্ত নহে ? যে প্রোটেষ্টাণ্ট ধর্ম্ম ধর্ম্মাচার্য্য পোপের আসনে ধর্ম্মের সারসত্য বসাইতে বদ্ধপরিকর হইয়া ধর্ম্মসংস্কার করিয়া বসিল, সে প্রোটেষ্টাণ্ট ধর্ম্মমন্দিরের উপাসনাপ্রণালীতে পিউরিট্যান সম্প্রদায় কেবল অনুষ্ঠানের আবর্জনা দেখিয়াছেন। যে বৌদ্ধ ধর্ম্ম বৈদিক আচার, অনুষ্ঠান, যজ্ঞ, হােম, মন্ত্র, তন্ত্র প্রভৃতি নির্ম্মল করিতে অবতীর্ণ হইয়াছিল। তাহাতেও তা শেষে অনুষ্ঠানের জটা বাধিয়াছে। Buddhistic Prayer Wheelas NS Arts সাধনামার্গ ত বৌদ্ধধর্ম্মেরই উৎকট উদ্ভাবনা। iBDDDuY DuBBLBD DB DBDBB LgDD DDBDBB BD Di ssB মাতোয়ারা হইয়া গড়াগড়ি দিতেছেন এ সংবাদ পাই নাই। ‘গুরু চলে গেলেন, আমরা তার জায়গায় পুথি নিয়ে বসলুম,” কথাটা পাকা। গীতার আমল থেকেই বোধ হয় আমরা এ অপকর্ম্ম করিয়া আসিতেছি। “বদ্ধ জলেই দল বাধে’, এ কথাটাও খুব ঠিক। কিন্তু মানুষ চিরকালই দুৰ্বল, তাহার মনের বল পরিমিত, সে চিরকালই নিয়মের মোহে অভিভূত। একটা বিরাট মনুষ্যসমাজ সে মোহ কাটাইয়া “শুধু আলো, শুধু গ্রীতি’ লইয়া সন্তুষ্ট থাকিবে, শুধু দাদাঠাকুরকে লইয়া