titā, აპაvi दiश्रांलांश भिक्षांविरठांद्ध । لأة سيا " तांड्रॉब्लांश बिश्नांदिष्ठांझ ।* যে রাজনীতিবিশারদ ব্রাহ্মণ এ দেশে বিষয়বুদ্ধিবিজ্ঞ জনের আদর্শ সেই চাণক্য বলিয়াছেন, বিদ্বানের সহিত রাজার তুলনা হয় না ; রাজা স্বদেশে পূজিত-বিদ্বান সর্বত্র সম্পূজিত। এ কথা ভারতের প্রাচীন হিন্দুরা যেরূপ বুঝিয়াছিলেন বোধ হয় জগতে আর কোথাও কোন সম্প্রদায় সেরূপ বুঝেন নাই। তাই ভারতে যে সম্প্রদায় পার্থিব সম্পদ তুচ্ছ জ্ঞান করিয়া বিদ্যাচচ্চা ও বিদ্যাবিতরণই জীবনের ব্রত করিয়াছিলেন, ভারতের সামাজিক বিভাগে সেই সম্প্রদায়ের স্থান সর্বোচে । ভারতে ব্রাহ্মণগণ সদৰ্পে বলিতে পারেন, তিনি সহস্ৰ বৎসরের মধ্যে র্তাহাদের কোন পুর্ব্বপুরুষ মুর্থ ছিলেন না । এ দৰ্প জগতে আর কে করিতে পারে ? তখন ব্রাহ্মণগণ বিদ্যাবিতরণ জীবনের ব্রত করিতেন, নৃপতিরা তঁহাদিগের বিদ্যাবিতরণের সুবিধা করিয়া দিতেন,-ধনীরাও তঁহাদিগকে আবশ্যক।াতিরিক্ত অর্থ দিতেন।--যেন ধনাভাবে-সংসারের দুর্ভাবনায় তাহাদিগের বিদ্যাদানকার্য্যে ব্যাঘাত না ঘটে । ভারতে এই ব্যবস্থা ছিল বলিয়াই -- ভারতবর্ষ জ্ঞানে জগতে সর্ব্বত্র সমাদৃত হইয়াছিল। ব্রাহ্মণগণ জ্ঞানমন্দিরে যে আলোকশিখা জ্বালাইয়াছিলেন, রাজনৈতিক ঝটিকায়ও তাহ নিৰ্বাপিত হয় নাই। ব্রাহ্মণ দিগের মধ্যে একদল অগ্নিহোত্রী ; জ্ঞানাগ্নিবিষয়ে ভারতে ব্রাহ্মণগণ অগ্নিহোত্রী । বিস্ময়ের বিষয় এই যে, যে দেশে পূর্ব্বে এইরূপ ব্যবস্থা ছিল—এখন সেই দেশই ক্রমে অজ্ঞানতার অন্ধকারে সমাচ্ছন্ন হইয়া পড়িতেছে। সঙ্গে সঙ্গে আমাদের দুর্দশাও বাড়িতেছে । আমরা যে সর্ব্ববিষয়েই জগতের অন্যান্য জাতির সহিত প্রতিযোগিতায় পরাজিত হইতেছি শিক্ষার অভাবই তাহার একমাত্র কারণ। ইংলেণ্ডের, জার্ম্মানীর ও আমেরিকার বিষয় বিবেচনা করিলে এ ৰিষয়ে আর সন্দেহ থাকে না । জনসাধারণের মধ্যে শিক্ষার সুব্যবস্থা না হইলে আমাদের এ দুর্দশা ঘুচিবে না—ঘূচিতে পারে না। এক্ষণে দরিদ্রের সহিত ধনীর ও এক বর্ণের সহিত অন্য বর্ণের সহানুভূতির অভাবে হিন্দু সমাজে শিক্ষাবিস্তারকার্য্য পদে পদে বাধা পাইতেছে। gæma sorry ms r
- সর্ববঙ্গ হিন্দুশিক্ষাসম্মিলনে সভাপতির অভিভাষণ।
