২৬৪ , আর্য্যবর্ত্ত । ২য় বৰ্ষ-৪র্থ সংখ্যা । DDDDDBDS BBD BKKD DBBD S SDDDD DTDB BBL BB LBSLLB BBDS যদি কেহ কোন রাজকর্ম্মচারী শিল্পীর হস্তপদাদি ছেদন করিত, তাহা হইলে সেই অপরাধী মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হইত। কোন পবিত্র বুক্ষের অনিষ্ট-সাধন করিলে, বিক্রীত পণ্য দ্রব্যের শুষ্ক প্রদান না করিলে অথবা রাজা যখন মৃগয়াযাত্রা করিতেন তৎকালে পথে তাহার গমনে বাধা প্রদান করিলে-- মৃত্যুদণ্ড হইত । মহারাজ অশোক তাহার পিতামহের পদাঙ্ক অনুসরণ করিয়া অপরাধী দিগকে এইরূপ কঠোর শাস্তি প্রদান করিতেন কি না, তাহা নির্ণয় করিবার উপায় নাই। তবে তিনি যে অপত্যনির্বিশেষে প্রজা পালন করিতেন, সকল লোককেই আপনার সন্তানের ন্যায় মেহের চক্ষুতে দেখিতেন-তাহার মুক শিলালিপিগুলি আজিও এই কথা স্পষ্টাক্ষরে সাধারণ্যে ঘোষণা করিতেছে। অশোক কলিঙ্গ গিরিলিপিতে লিখিয়াছেন,-“সকল প্রজাই আমার সন্তান আমার সন্তানগণ যাহাতে ইহলোকে ও পরলোকে সুখ-স্বচ্ছন্দতা লাভ করে, ইহা যেমন আমার অভিপ্রেত, সকল প্রজার জন্য ও আমার সেইরূপ অভিলাষ।” আবার তিনি কর্ম্মচারিগণকে আদেশ প্রদান করিতেছেন-“যাহাতে প্রজাবৃন্দ DBDBBD BD DBBD gD SDDD S BBLBDD BBDBzS SDBDB DBD আপনার মত আমাদিগকে ভালবাসেন, তাহার নিকটে আমরা তাহার BDBB KuSigD BBB BBD DDBDS S DBDBD DBBJ KLYYS DBDDDD ব্যবস্থা করিবে।” ইহা হইতে বুঝা যাইতেছে যে, অশোক পিতামহের ভায় রাজ্য-শাসনে কঠোর নীতি অবলম্বন করেন নাই । সম্ভবতঃ তিনি রাজকীয় দণ্ডবিধির আমূল পরিবর্তন করিয়া থাকিবেন। মৃত্যুদণ্ড অশোকের সময়েও প্রচলিত ছিল। কিন্তু পূর্বে দণ্ডাজ্ঞা প্রচারিত হইবামাত্র, অপরাধীর প্রাণবিনাশ হইত। অশোক এই প্রথার পরিবর্তন করিয়া আদেশ প্রচার করিলেন যে, দণ্ডাজ্ঞা প্রাপ্ত হইবার 'পরেও তিন দিবস অপরাধিগণ জীবিত থাকিবে । তাহারা এই তিন দিন পরজন্মের হিতাকাজক্ষাঙ্গ দান করিবে এবং অনশনত্রত গ্রহণ করিয়া পরলোকে গমন করিবার নিমিত্ত গ্রন্তত হইবে । 曹 ” অশোকের রাজ্যাভিষেকের বার্ষিক উৎসব মহা সমারোহের সহিত সম্পন্ন - DBBD S DBDBDBBED BDBDB DBDBDBDBDB DD BED BB BDD DDB বন্দিগণ এই উৎসব উপলক্ষে কারামুক্ত হইত।
