পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৩১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बकिभ- . . . BDDuDu DuuDD DHDD gBDD DBBD DBDB BD BBBu BB S আমাদের বংশের কেহ বাহিরেব লোকের কাছে মন্ত্র গ্রহণ করেন ন ংশের মধ্যে কোন বয়োজ্যেষ্ঠ উপযুক্ত ব্যক্তির কাছে মন্ত্র গ্রহণ করিয়া থাকেন। এ প্রথা বহুকাল হইতে আমাদের বংশে চলিয়া আসিতেছে । তদনুসারে আমার কোন খুল্লতাত-ভ্রাতা বঙ্কিমচন্দ্রের নিকট মন্ত্র গ্রহণ করিয়াছিলেন । মন্ত্র প্রদান করিয়া বঙ্কিমচন্দ্র তাহার নবদীক্ষিত শিষ্যকে একটিমাত্র উপদেশ প্রদান করিয়াছিলেন। তিনি বলিয়াছিলেন, “তুমি নিয়ত স্মরণ রাখিবে, তুমি ব্রাহ্মণ ।” কথাটি বড় ছোট নহে। এত অল্প কথায় এত বড় উপদেশ হইতে পারে, আমি পুর্বে তাহা জানিতাম না। এবার বঙ্কিমচন্দ্রের হৃদয়ের পরিচয় দিবার অভিপ্রায়ে একটা ক্ষুদ্র গল্পের অবতারণা করিব । কঁটালপাড়ার সন্নিকটবর্ত্তী গরিফা নিবাসী কোন ভদ্রসন্তান বিদ্যাভ্যাস করিতে সমুদ্রপারে গমন করিয়াছিলেন। তিনি ফিরিয়া আসিয়া দেখিলেন, সমাজ তাহার বিরুদ্ধে দ্বার রুদ্ধ করিয়াছে। তৎকালে আমার পিতা ও খুল্লতাত সঞ্জীবচন্দ্র সমাজের নেতা। ভদ্র-সন্তান আমার পিতার আশ্রয় ভিক্ষা করিলেন। পিতা আশ্রয় দিতে পরামুখ হইয়া বলিলেন, “আমি যাদৃচ্ছি। সমাজের উপর অত্যাচার করিতে পারি না ; তুমি তোমার জাতির কাছে যাও । যদি তোমার স্বজাতি তোমায় গ্রহণ করে ত তাহা হইলে আমার কোন আপত্তি নাই ।” অবশেষে তিনি প্রায়শ্চিত্ত করিলেন । কিন্তু জাতি বা সমাজ তাহাকে গ্রহণ করিল না। তখন তিনি নিরুপায় হইয়। বঙ্কিমচন্ত্রের শরণাগত হইলেন। বঙ্কিমচন্দ্রের দয়া হইল। তিনি ভাবিয়া চিন্তিয়া একটা উপায় স্থির করিলেন ; ভদ্র-সন্তানকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, “দেখ, তুমি একটা রবিবারে আমায় নিমন্ত্রণ করা, আমি তোমার বাড়ীতে গিয়া খাইয়া আসিব ।” তিনি তাহাই করিলেন । বঙ্কিমচন্দ্র রবিবার দিবস বেলা ৯ টার সময় SBBBBBBBBLLLL BDD S DBBDS DD DBDBD DDD BB DDMB DDD ঘোড়ার গাড়ী করিয়া নিমন্ত্রণকারীর বাড়ীতে উপস্থিত হইলেন, কাঁটালপাড়ার কেহ তাহাকে দেখিতে পাইল না, অথবা তাহার উদ্দেশ্য জানিতে পারিল না ।