आर्थिन, १७०४ । कविकझciद्र यूएशन नशांछ । එකද · কোয়ালিদিগকে ‘জায়জীবী” বলা হইয়াছে। এই “জায়জীবী”র অর্থ কি, ऊांश qथन कि निझ०११ कद्रां कठिन। BBDD DDD DL uBDDD DBBB DBBD DBD BBBBSS DDD DDD কাটিয়া বিক্রয় করিত । চামাররা মোজা, জুতা, জীন প্রভৃতি চর্ম্মের দ্রব্যাদি নির্ম্মাণ করিত। মাছুয়া, কোচ, ও দরাজীরা নগরের ভিতরে বাস করিত। মুসলমানদিগের জাতিবিচার প্রধানতঃ ব্যবসা হইতেই স্থির হইয়াছিল। যে যেরূপ ব্যবসা করিত, সে সেরূপই জাতির ভিতর পড়িত। নগরের পশ্চিমদিকে মুসলমানরা বাস করিত। যেদিকে মুসলমানদিগের বাস ছিল তাহার পশ্চিমপ্রান্ত “হাসনহাটী” নামে কথিত হইত। সেই স্থানে মসজিদ নির্ম্মিত হইত। ” অতি প্রত্যুষে উঠিয়া, লোহিত পাটী বিছাইয়া তাহারা নমাজ পড়িত। দিনের মধ্যে যথাসময়ে পাঁচবার নামাজ পড়া তাহদের কর্ত্তব্য ছিল । তাহারা ‘ছিলিমিলি মালা” লইয়া “পীর পগম্বরের” নাম জপিত । আর সকলেই পীরের “মোকামে’ সন্ধ্যার সময় প্রণী:ণ দিত। পাড়ার মধ্যে কিছু বিচার করিতে হইলে তাহাৰা দশবিশজন মিলিয়া, সর্ব্বদা কোরাণের সাহায্যে বিচার করিত । আর কেহ কেহ সন্ধ্যার পর হাটে পীরের “শীরিনি।” বঁাটিত, সঙ্গে সঙ্গে বাদ্য বাজিত এবং নিশান পোত হইত। ইহারা বড়ই “দানিশবন্দ” ছিল। আপনারা যাহা ভাল বুঝিত, তাহা কখনও ত্যাগ করিত না। প্রাণ গেলেও তাহারা “রোজা” ত্যাগ করিত না। মুসলমানদিগের কথা একটু উদ্ধত করিয়া দিতেছি।-- 5校t引一 “না ছাড়ে আপন পথে, দশরেখা টুপি মাথে, ইজার পরয়ে দঢ় করি। যার দেখে খালি মাথা, তা সনে না কহে কথা, সারিয়া, ঢেলার মারে বাড়ি ৷ 来源 * বসিলা অনেক মিয়া, আপন তরফ লৈয়া, কেহ নিকা, কেহ করে বিয়া । মোল্লা পড়ায়্যা নিকা, দান পায় সিকা সিকা, দোয়া করে কলম পড়িয়া ৷
