পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৪৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-ኞ ሚሩ : .Š ... ? *আর্থিক্টািগ্নৰ স্বয় বর্ষপঞ্চ সংখ্যা” ঘাই উহাকে স্বাম-সাগর-তীরে লইয়া ঔষধ সেই সরোবরে নিক্ষেপ করিলে । তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হইলেন। * ***প্রবাদ এই যে, তাহার মন্তক মুর্শিদাবাদে নবাবের নিকট প্রেরিত হইয়াছিল; এবং নবাব তাহার বৃহৎ মন্তক দেখিয়া বলিয়াছিলেন, “এ প্রকার । ব্যক্তিকে আমার নিকটে জীবিত আনাই তোমাদের কর্ত্তব্য ছিল ; ইহাকে BB S DB DDD DBD DBDD S DDDD D BB DBB BBB S আদেশ দেওয়াতে উহা মহম্মদপুরে প্রেরিত হয়। তথায় ঐ মন্তক ভূগর্ভে css's করিয়া উহার উপর এক সমাধিগৃহ নির্ম্মিত হয়। বৰ্তমান বাজারের সন্নিকটেই উত্তরপূর্ব কোণে এখনও মেনাহাতীর সমাধিসৌধের ভগ্নাবশেষ । দেখা যায়।” ওয়েষ্টল্যাণ্ডকৃত যশোহরের ইতিহাস হইতে আমরা এই বিবরণ সংগ্রহ BDD SDBDDL DD DBDB DBuTB D BD DBB DBBiB BDBDD রচনা করিয়াছেন। উহা প্রকৃত কি অপ্রকৃত তাহাও জানিবার কোন উপায়। নাই। কিন্তু তিনি যে ঐ বিবরণ সংগ্রহ করিয়া নিজ গ্রন্থে বিবৃত করিয়াছেন। ইহা বাঙ্গালীর সৌভাগ্য বলিতে হইবে । কারণ, তাহা না হইলে যে যে সামান্য বৃত্তান্তে আমরা মৃন্ময়ের সন্ধান পাই, তাহা ও হয়ত বিস্মৃতির গ্রগাঢ় डिंब्रिज्ञ इग्रेब्रा श्रफुिऊ । - মৃন্ময় যে মহাবীর ছিলেন ইহা সকলেই স্বীকার করেন। মৃন্ময়ের যে বিশাল দেহ ছিল তাহাও সর্ববাদিসম্মত । শুনা যায়, তাহার পদের নিলা ৩৬ ইঞ্চি ছিল। সে হিসাবে মোনাহাতী পুরা ৭ হাত ছিলেন। কিন্তু মোনাহাতী হিন্দু কি মুসলমান সে বিষয়ে যথেষ্ট মতভেদ আছে এবং সে মতভেদ যে চিরকাল থাকিবে, তাহাতেও কোন সন্দেহ নাই। ... ... মেনা হাতীকে যাহারা মুসলমান বলিয়া ধার্য্য করেন, তাহদের প্রধান মুক্তি এই যে, মেনাহাতীকে যখন সমাধিস্থ করা হইয়াছে, তখন তিনি কিছুতেই এনং কোন প্রকারেই হিন্দু হইতে পারেন না। এতদুত্তরে যাহারা মেনাহাতীকে হিন্দু বলিতে চাহেন। তাহারা বলেন যে, উহা কবর নহে; পরস্তু সুযোগ্য । সেনাপতির কীর্ত্তিচরস্মরনীয় করিবার জন্যই সীতারাম ঐ সমাধিস্তম্ভ নির্ম্মিত করাইয়া দিয়াছিলেন। আর একটি কথা। মেনাহাতী প্রত্যহ দোলমঞ্চের বলিষ্মা আজিকাদি বা সন্ধা বন্দনা করিতেন। মুসলমান মেনাঙ্গাতীর ;