পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/১৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আষাঢ়, ১৩১৭৷৷ दिशैौ । ১৪৭ -বিশ্বতপ্রায়-অনাবশ্যক কথার উত্থাপন করাতে ব্রজেন্দু মনে মনে স্ত্রীবুদ্ধির অনেক নিন্দা করিলা ; মনে মনে বলিল, “মেয়েদের একটা কথা না বলিয়া। থাকিবার ক্ষমতা নাই।” কথাটা সে অকিঞ্চিৎকর ও অনাবশ্যক মনে করিলা বটে, কিন্তু তাঁহারই উখাপনে তাহার মন কেমন চঞ্চল হইয়া উঠিল। R জগতে কোন কোন লোককে দেখিয়া মনে হয়, বেগবান রেলগাড়ী যেমন তাহারই জন্য নির্ম্মিত বিস্ত্রবিহীন পথে অবাধে দ্রুত চলিয়া যায়-তােহাৱা তেমনই DDBDD DDBSBDES KKBDB BDBD SiBS DDBDS S 0 DBS KD DBBBBB SKK হইতে সকল বাধা বিস্ত্র সরাইয়া রাখেন। ব্রজেন্দু সেই শ্রেণীর লোক । বিপদের ঝঙ্কাবাত, দারিদ্র্যের করকাঘাত, অসাফল্যের অশনিপাত-তাহাকে কখনও সহ্যু করিতে হয় নাই। তাহার পিতা হুগলীতে ওকালতী করিতেন। অপেক্ষাকৃত অল্প বয়সে। তঁহার মৃত্যু হয়। কিন্তু তাহারই মধ্যে তিনি যে সঞ্চয় করিয়া গিয়াছিলেন, তাহাতে তঁহার একমাত্র পুল ব্রজেন্দুর দারিদ্র্য-দুঃখভোগের সম্ভাবনা মাত্র ছিল না। তঁহার মৃত্যুর পূর্ববৎসর তিনি তঁহার একমাত্র কন্যার বিবাহ দিয়াছিলেন। পিতার মৃত্যুর পরবৎসর ব্রজেন্দু প্রবেশিকা পরীক্ষা দেয় ও উত্তীর্ণ হয়। তাহার পর হইতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্নি-পরীক্ষায় সে বরাবরই উত্তীর্ণ হইয়াছে :- কেবল উত্তীর্ণ হইয়াছে বলিলে যথেষ্ট হয় না, কারণ তাহার সাফল্য বিশ্ববিদ্যালয়ের DBDDDBD BBB D gBDDDSDBD DBDOLYBKD BBB DDBBDSS সে যখন বি. এ. পড়ে তখনই তাহার জননী তাহার বিবাহ দিবার জন্য ইচ্ছুক হইয়াছিলেন। ব্রজেন্দু পাঠ শেষ না করিয়া বিবাহ করিবে না বলায় তাহা হয় নাই। মা পুত্রের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কায করিতেন না । এই মাতাপুত্রের মোহসম্বন্ধ যেন সাধারণ মোহসম্বন্ধ হইতেও নিবিড় ও মধুর হইয়াছিল। সে বি.এ. পাশ করিয়া অধ্যয়ন শেষ করিবার জন্য কলিকাতায় আসিতে চাহিল। কিরূপ ব্যবস্থা করা যাইবে মাতাপুত্রে সেই বিষয়ে পরামর্শ চলিতে লাগিল । শেষে ব্রজেন্দু বলিল, “হয় “আমি নিত্য কলিকাতায় গতায়াত করি, নহে ত কলিকাতায় একটা বাসা লাই-তুমিও চল ।” মা বলিলেন, “তোমার নিত্য গতায়াত চলিবে না। অত পরিশ্রম করা অনাবশ্যক। আর আমিও নিত্য তোমার জন্য ঘর আর বাহির করিতে পারিব