পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/১৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কীটার্ণ তত্ত্ব। ১৭৭ Judhumang তাহার অনুবীক্ষণ এই সকল কীটাগু দেখিবার উপযুক্ত শক্তিশালী ছিল না। কিন্তু । তাহার অসাফল্যেই এই মত অত্যন্ত্রকালের জন্য বৈজ্ঞানিক জগতে প্রতিপত্তি गांड काब्रिग्रा शूनब्रांश चनांनृङ ७ ॐक्ऊि श् । ডেনমার্কবাসী অ্যাণ্টনী ভন লেময়েনহুক বাল্যকাল হইতে কাচ পরিষ্কার কার্য্যে নিযুক্ত ছিলেন। তিনি অবসর সময়ে পর্যকলা পরিষ্কার ও অনুবীক্ষণ নির্ম্মাণ কুরিতেন। তিনি কীটপু সম্বন্ধে নানারূপ পরীক্ষা করিয়াছিলেন, এবং সেই জন্যই তাহার নাম অনুবীক্ষণবিদগণের মধ্যে সুপরিচিত। তাহার তৎকালের কার্য্যবিবরণ রয়াল সোসাইটির কার্য্যবিবরণীতে প্রকাশিত হইয়াছিল। ১৬৭৫ খষ্টাব্দে তিনি বৃষ্টির জলে, কুপোদকে, তৃণমজ্জিত সলিলে, লালায় ও দস্তাচ্ছাদনীতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কীটাণু দেখিয়াছিলেন। তিনি এই সকল কাঁটাগুর আকার, পরিমাণ ও গতিবিধি নির্ণয়ে সমর্থ হইয়াছিলেন। ১৬৮৩ খৃষ্টাব্দে তাহার এই সকল আবিষ্কারের চিত্র ( কাষ্ঠফলকে ক্ষোদিত) প্রকাশিত হয়। এই সকল চিত্রের সাহায্যে কাঁটাগুলিকে ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। ইহারা লিপটাফ্লিক্স, ফিলামেণ্টস, ভিটিয়স ও স্পিল্লী দলভুক্ত। চিত্র না দেখিয়া কেবল বর্ণনা পাঠ করিয়াও ইহাদিগকে কীটাগু বলিয়া বুঝা যায়। ইহাদিগের গতিবিধি এত দ্রুত যে ইহার ঘূর্ণমান লাটিমের মত বিচরণ করে। ইহার এত ক্ষুদ্র যে, স্বতন্ত্র ভাবে BDBDB DBBDB BDB DDDDBDL BB BDBDDDB DBDtBBD DBB DDBD মতুবোধ হয়। ১৬৯২ খৃষ্টাব্দে তিনি প্রকাশ করেন যে, তিনি কীটাখুৱ পরিসর নির্ণয়ে সক্ষম হইয়াছেন। তিনি স্থির করেন, একটি কীটাগুৰু একটি বালুকা-কণার অপেক্ষা একসহস্ৰগুণ ক্ষুদ্র। যেগুলি অপেক্ষাকৃত বৃহৎ তাহদের গতিবিধি ও অন্যান্য কার্য্য দর্শকের বিস্ময় উৎপাদন করে। লেময়েনহ্যক মানবিশোণিতে এই সকল কীটগুৱ অস্তিত্ব বিশ্বাস করিতেন না। কিন্তু তাহার আবিষ্কারের পর বহু চিকিৎসক স্বীকার করেন যে, কীটা নুই ব্যাধির কারণ। এই সকল চিকিৎসকের মধ্যে নিকোলাস অ্যাণ্ডির নাম বিশেষ উল্লেখযোগ্য। তিনি এই বিষয়ে একখানি পুস্তক রচনা করিয়া প্রসিদ্ধি লাভ করেন । ১৭১৮ খৃষ্টাব্দে লানসিসি প্রচার করেন যে, ম্যালেরিয়াপ্রধান স্থানের দুষিত বায়ু কীটাণুপুর্ণ; এবং ১৭২১ খৃষ্টাব্দে টুলোর ও মাসেলের প্লেগ কীটাণুকর্তৃক উৎপাদিত বলিয়া প্রতিপন্ন হয়। যাহা হউক, তৎকালে বিজ্ঞানবিদগণ সৰ্ববিধ ব্যাধিই কীটাখুকর্তৃক উৎপাদিত বলায় লোকে কীটাণুবিজ্ঞানকে উপহাস করিতে লাগিল। কিন্তু এইরূপ উপহাস সত্ত্বেও কীটপুর সহিত সংক্রামক রোগের ঘনিষ্ঠ