डांब्रडौگئے۔ अनर्भोंनौ هٔ( কৃষিকর্মের সহিত অরণ্য-সংরক্ষণের সম্বন্ধ ঘনিষ্ট। বর্ত্তমান ভারতের কৃষকের কুটীর অরণ্যজাত বংশ,তৃণ ও রজ্জ্বর সমাবেশমাত্র। সুতরাং প্রত্যেক কৃষক বহু পরিমাণে আরণ্য দ্রব্য ব্যবহার করিয়া থাকে। আবার কৃষিকার্য্যের জন্য লাঙ্গল প্রভৃতি ও ভারবহনোপযোগী শকট নির্ম্মাণ করিবার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ বংশ ও কাঠের ব্যবহার হইয়া থাকে । কৃষিকার্য্যের সহিত অরণ্যের আরও একটি ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ বিদ্যমান। অরণ্যের উদ্ভিদরাজি জলদজাল আকর্ষণ করিয়া বৰ্ষা আনয়ন করিয়া থাকে । সেই জন্য দেশমধ্যে যে প্রদেশ অরণ্য-বিরল সে প্রদেশে অনাবৃষ্টি বা স্বল্পবৃষ্টিহেতু শম্ভের ক্ষতি হয়। ভারতের অধিকাংশ অধিবাসী কৃষিজীবী ; সুতরাং এ দেশে অরণ্যের সংরক্ষণ বিশেষ উপকারী। অরণ্য যেমন কৃষিকার্য্যের সহায়তা করিয়া থাকে তেমনই কৃষককুলের সাহায্যে অরণ্যের পরিপুষ্টি সংসাধিত হইয়া থাকে। আরণ্য দ্রব্য বিক্রয়জাত আয়ের প্রায় অৰ্দ্ধাংশ অরণ্যের সংরক্ষণে ও পরিপোষণে ব্যয়িত হইয়া থাকে, আর এই অর্থের অধিকাংশই সাধারণ কৃষকের নিকট হইতে পাওয়া যায়। সরকারী পক্ষ হইতে প্রায় ২৪০০০০ বৰ্গমাইল পরিমাণ বিস্তৃত ভূমিখণ্ড BBB DBDBDB DBDDDD SBgKDB SBBBBDBS BDDS KBDDSS DDD S q DB রাজ্য ধরিলে সর্বশুদ্ধ সমগ্র ভারতের প্রায় একচতুর্থাংশ ব্যাপিয়া অরণ্য রহিয়াছে। এই আৱণ্য প্রদেশ কোথাও কিঞ্চিত অধিক পরিমাণে আবার কোথাও বিরল অবস্থায় বিদ্যমান। যে স্থানে লোকালয় বহুদিনের সে স্থানে অরণ্যের পরিমাণ অল্প; কারণ, পূর্বে লোকে কুঠার ও বহ্নি সাহায্যে অরণ্যের উচ্ছেদ সাধন করিত। বৈজ্ঞানিক উপায়ে আমাদিগের দেশে অরণ্যানী সংরক্ষিত হইয়াছে বলিয়া অধুনা আমরা কিছু লাভবান হইয়াছি। খাল খনন দ্বারা যেমন কৃষিকার্যের যথেষ্ট উপকার হইয়াছে, নিয়মিতরূপে অরণ্য সংরক্ষণ দ্বারা তেমনই জল সরবরাহের বহুবিধ সুবিধা হইয়াছে। কিন্তু মিঃ উইলমট দুঃখ করিয়া বলিয়াছেন যে, পুর্ত্ত কমিশনের বিবরণে ইহার উল্লেখও নাই। ১৯০৬-৭ খৃষ্টাব্দে অরণ্যজাত দ্রব্যের মূল্যে প্রায় ৬৬ লক্ষ টাকা আয় হইয়াছিল এবং তের কোটি গৃহ পালিত পশু অরণ্যে বিচরণ করিতে পাইয়াছিল ; আর "প্রায় তেত্রিশ লক্ষ টাকার কাষ্ঠ ও অন্যান্য আরণ্য দ্রব্য স্থানীয় কৃষক বা বন্য জাতির অরণ্য-সংরক্ষণজনিত পরিশ্রমের পারিতোষিকরূপে দিতে হইয়াছে। এই বৎসৱে মোট আয় প্রায় DD BBSS BDB BDB DBB DBB BB gz SDBZ L ED DDD DDDDBDL S দাবানল অরণ্য-সংরক্ষণের প্রধান অন্তরায়। র্যাহারা দাবানল মা দেখিয়াছেন,
